খোস পাঁচড়ার পোকা স্ক্যাবিস দূর করার ঘরোয়া উপায়
শরীরে চুলকানি দূর করার ঘরোয়া উপায়গুলো সম্পর্কে বিস্তারীত জেনে নিনবন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারীতভাবে বর্ননা করা হয়েছে শরীরে খোস পাঁচড়ার পোকা স্ক্যাবিস দূর করার ঘরোয়া উপায় নিয়ে। এটি একটি ছোয়াছে রোগ। এক ধরনের পরজীবির আক্রমনে এই রোগ হয়ে থাকে। সঠিক চিকিৎসা না করলে কিডনি ও হার্টের সমস্যা হতে পারে। এটি এমন একটি রোগ বাড়ীর একজন আক্রান্ত হলে সকলেই এই রোগে আক্রান্ত হন।
ভুমিকা
আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন, খোস পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস পোকা কি, এটি হওয়ার কারন, এই রোগের লক্ষনগুলি কি, কিভাবে খোস পাঁচড়া ঘরোয়া চিকিৎসার মাধ্যমে নিরাময় করা যায়। রোগটি সাধারন হোলেও এই রোগের চিকিৎসা তাড়াতাড়ি নিতে হয়, কারন এটি একটি ছোয়াচে রোগ দেরি করলে তা সকলের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ে।
খোস পাঁচড়া কি
এটি একটি ছোঁয়াচে সংক্রামক রোগ। এক ধরনের অতিক্ষুদ্র স্ক্যাবিজ পোকার আক্রমনে এই রোগ হয়ে থাকে। এই পোকাটির আটটি পা যাকে ইংরেজিতে বলা হয় ইচ মাইট। এর মানুষের ত্বকে প্রবেশ করে বাসা বাঁধে এবং ত্বককে প্রজনন ক্ষেত্র হিসেবে ব্যবহার করে। ত্বকের নীচে এরা ডিম পাড়ে তখন প্রচন্ড চুলকানির সৃষ্টি হয়।
এই পোকার কার্যক্রম রাতে বেশি হওয়ার কারনে রাতে চুলকানি বেশি হয়। সাধারনত শিশু ও বয়স্করা এই রোগে আক্রান্ত বেশি হয় তবে যুবক, কিশোর, তরুন সকলকে এই পোকা আক্রান্ত করতে পারে।
লক্ষন গুলো কি
- এই রোগ সাধারনত আঙ্গুলের ফাঁকে, নিতম্বে, যৌনাঙ্গে, বগল, হাতের তালু, হাতের কব্জি ও কনুইয়ে হয়ে থাকে।অনেক সময় কানের লতিতেও হতে পারে।
- সারা শরীর চুলকায় তবে রাতের বেলা বেশি চুলকায়।
- শিশুদের ক্ষেত্রে হাত পায়ের তালু, মাথাসহ শরীরের যেকোনো নরম জায়গায় হয়ে থাকে।
- চুলকানোর জায়গায় পানিযুক্ত ফোসকা পড়ে জায়গাটি লাল হয়ে যায়।
- খুব চুলকানি হয় বিধায় আক্রান্ত স্থানটি ফেটে যায়।
- ত্বক আঁশের মত হয়ে যায়।
- ছোট ছোট ফুসকুড়ি উঠে যা খুব চুলকায় ও ফুসকুড়িগুলো থেকে তরল বের হয়ে আসে।
কারনগুলো কি
- বেশী ঘনবসতিপূর্ন স্থান যেমন: বস্তি, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার হোস্টেল বা মেস ইত্যাদি। এই সকল জায়গাগুলোতে ঘনবসতিপূর্ন বসবাসের কারনে একে অন্যের মাধ্যমে রোগটি ছড়িয়ে যায়।
- রোগীর ব্যবহৃত জামা, কাপড়, গামছা, বিছানার চাদর ও বালিশ ব্যবহার করলে এই রোগ ছড়ায়।
- মায়ের কাছ থেকে সদ্যজাত শিশুর মধ্যে এই রোগ প্রবেশ করতে পারে।
খোস পাঁচড়ার জন্য দায়ী স্ব্যাবিসের প্রকারভেদ
সাধারন স্ক্যাবিস: এই পোকাটি ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে প্রবেশ করে, এক্ষেতে চুলকানি ও লাল ফুসকুড়ি উঠে। সাধারন ঘনবসতিপৃর্ন স্থান যেমন:স্তি, কলেজ, বিশ্ববিদ্যালয় ও মাদ্রাসার হোস্টেল বা মেস, নার্সিং হোম ইত্যাদিতে বসবাসরত মানুষের হয়ে থাকে।
নোডুলার স্ক্যাবিস: নোডুলার স্ক্যাবিজ সাধারন স্ক্যাবিজের তুলনায় মারাত্মক কারন এরা ত্বকের নীচে গর্ত করে ডিম দেয় এবং ডিম থেকে বাচ্চা হয় এই বাচ্চগুলো ঐ সাধারন স্ক্যবিজ দ্বারা হয়ে থাকে ফলে এরা আরো মারাত্মক হয়।
খোস পাঁচড়া দূর করার ঘরোয়া উপায়
খোস পাঁচড়া , খুজিলি বা স্ক্যাবিস যাই বলেনা কেন এটা একটি অত্যন্ত বিরক্তিকর ও বিব্রতকর একটি সমস্যা। এটি একটি সংক্রামক রোগ যা ভাইরাস ও ব্যকটেরিয়া ঘটিত কোন রোগ নয়। এক ধরনের কীট যার নাম স্ক্যবিয়াই সারকপটিস স্ক্যরিবাই এর আক্রমনে এই রোগ হয়ে থাকে। এই পোকা ত্বকের নীচে বাসা বাঁধে ও ডিম পাড়ে। রোগটি খুব সাধারন হলেও অসচেতনতার কারনে সেরে উঠতে দেরি হয়।
নারিকেল তেল অথবা জলপাই তেল: খোস পাঁচড়ার জন্য ঘরোয়া চিকিৎসায় এই উপাদানগুলি খুবই কার্যকর ভুমিকা পালন করে। Dermatologist & leisure center এর ত্বক বিশেষজ্ঞগন বলেন, নারিকেল তেল ও জলপাই তেল ত্বকের কোন ক্ষতি করেনা বরং এটি ত্বকের আদ্রতার জন্য খুব ভালো। এই মিশ্রন ত্বকের শুষ্ক স্থানে ১/২ সপ্তাহ ব্যবহার করলে উপকার পাওয়া যায়।
ওটমিলের গুঁড়া: খোস পাঁচড়া দুর করতে ওটমিলও কার্যকর ভুমিকা পালন করে। গোসল করা সময় যদি অল্প পরিমান ওটস পাওডার বালতিতে পানির সঙ্গে মিশিয়ে গোসল করতে পারেন তাহলে তা বেশ কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
Arts of skin এর কসমেটিক সার্জন ও ডার্মাটোলজিস্টগন বলেন কলোইডাল ওটমিল মিশ্রিত পানি দিয়ে গোসল করলে ত্বকের ওপর চুলকানির ফলে যে স্থানটি ফুলে যায় তা উপসম হয় এবং ফোলা কমে আরামদায়ক অনুভুতি অনুভুত হয়। রোদে পোড় ত্বকের উজ্জলতা ফেরাতেও ওটসমিলের গুঁড়া ব্যবহার হয়ে থাকে।
ভেজিটেবল ফ্যাট: খোস পাঁচড়ার চিকিৎসায় ভেজিটেবল ফ্যাট কার্যকর ভুমিকা পালন করে। ডাঃ পাম বলেন, খোস পাঁচড়া উপসমে ভেজিটেবল ফ্যাটের ব্যবহার অবাক করা বিষয় মনে হতে পারে কিন্তু বাস্তবতা হলো ভেজিটেবল ফ্যাট একটি কার্যকর ময়শ্চারাইজার। চিকিৎসকগন ত্বকের একজিমা চিকিৎসায় ময়শ্চারাইজার ব্যবহারের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
পর্যাপ্ত পরিমানে পানি পান: খোস পাঁচড়া চিকিৎসায় শুধুমাত্র ত্বকের বাহিরের অংশের চিকিৎসা করাবেন তাহলে হবেনা ভেতর থেকেও চিকিৎসার প্রয়োজন। তাই ত্বকের ভিতরের চিকিৎসায় পানি খুব কার্যকর ভুমিকা পালন করে। আপনি যদি প্রচুর পানি পান করেন তাহলে ত্বক সবসময় আর্দ্র হয়ে থাকে। আমরা সবাই জানি ত্বক আর্দ্র থাকলে খোস পাঁচড়ার প্রবনতা কমে যায়।
বেকিং সোডা: ত্বকের উপসমে বেকিং সোডা কার্যকর ভুমিকা পালন করে। তারিন ডার্মাটোলজির ত্বক বিশেষজ্ঞ বলেন,“ত্বকের খোস পাঁচড়া কমাতে গোসলের পানিতে বেকিং সোডা মিশিয়ে গোসল করলে ত্বকের খোস পাঁচড়াজনিত উপসমে সহায়তা করে। আমাদের ত্বকের উপর যে এসিড থাকে বেকিং সোডা উক্ত ত্বকের এসিডকে নিস্ক্রিয় করে ব্যথা কমাতে সহায়তা করে।
ভিটামিন ডি: সাধারনত শীতকালে খোস পাঁচড়ার প্রবনতা বেড়ে যায়। আপনার শরীরে কি পরিমান ভিটামিন ডি আছে তার উপর ত্বকের চুলকানি বা খোস পাঁচড়া বাড়াতে ও কমাতে পারে। এই কারনে আপনার শরীরে কি পরিমান ভিটামিন ডি রয়েছে তা জানার জন্য ডাক্তারের পরামর্শে পরীক্ষা করতে পারেন। শীতকালে যদি ভিটামিন ডি কমে যায় তাহলে খোস পাঁচড়া মারাত্মক আকার ধারন করে।
ওমেগা ৩: ওমেগা ৩ একটি উৎকৃষ্ট মানের ফ্যাটি এসিড। তাই চিকিৎসকগন খোস পাঁচড়ায় ভোগা মানুষদের বেশি করে ওমেগা ৩ খাওয়ার জন্য পরামর্শ দিচ্ছেন। ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ খাবারগুলে হলো অ্যাভোকাডো, বাদাম ও সালমন মাছ। পর্যাপ্ত পরিমানে ওমেগা ৩ খেলে ত্বকের খোস পাঁচড়া প্রশমিত করতে সহায়তা করে।
অ্যালেভেরা: পোড়া ত্বকের নিরাময়ে অ্যালোভেরা জেল খুবই কার্যকর ভুমিকা পালন করে। আপনারা সকলেই জানেন অ্যালোভেরা জেল ত্বকের চুলকানি প্রতিরোদে সহায়তা করে। ত্বকের উপর যে চুলকানি বা খোস পাঁচড়া হয় তাতে বেশ ব্যথা অনুভুত হয় এই ব্যথা উপসমে আ্যালেভেরা জেল ব্যথানাশক হিসেবে কাজ করে।
আপনার খোস পাঁচড়ার স্থানে অ্যালোভেরা জেল ব্যবহার করলে কয়েক সপ্তাহ পর উপসম হয়।
মধু: খোস পাঁচড়ার সমস্যায় মধু কার্যকর ভুমিকা পালন করে। আমাদের পরিবেশে যে অ্যালার্জেন আছে মধু এই খোস পাঁচড়াকে শরীরের সাথে খাপ খাওয়াতে সহায়তা করে। এছাড়া মধুর মধ্যে থাকা অ্যালার্জেন বৈশিষ্ট্য ফুসকুড়ি কমাতে সহায়তা করে।
তিতা জাতীয় খাবার: নিয়মিত খাবারের খাবারের তালিকায় নিমপাতা ভাজা ও করলা রাখতে হবে। সকালে খালিপেটে চিরতা খাওয়া অ্যালার্জির জন্য খুবই কার্যকর। তাই আমাদের খাবারের তালিকায় প্রতিদিন তিতা খাবার রাখা খুবই প্রয়োজন।
টি-ট্রি অয়েল: টি-ট্রি অয়েল খোস পাঁচড়ার বিরুদ্ধে কার্যকর ভুমিকা পালন করে। এই অয়েলের মধ্যে রয়েছে অ্যান্টি-মাইক্রোবিয়াল ও অ্যান্টি-ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য যা ত্বককে খোস পাঁচড়া থেকে মুক্তি দেয়। তাই ত্বকের লালচেভাব ও চুলকানি থেকে মুক্তি পেতে বেশ কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
আপেল সিডার ভিনেগার: এটি ওজন হ্রাস ও হজমে কার্যকর ভুমিকা রাখে। এই ভিনেগার ত্বকের খোস পাঁচড়া সারাতেও কার্যকর ভুমিকা পালন করে। এতে যে অ্যাসিটিক এসিড রয়েছে তা ত্বকের চুলকানি ও অ্যালার্জির প্রভাব কমিয়ে দেয়। তবে আপনার ত্বক যদি সংবেদনশীল হয় তাহলে এই ভিনেগার ব্যবহার না করায় ভালো।
১ কাপ গরম পানিতে ১ চামচ আপেল সিডার ভিনেগার ভালোভাবে মিশিয়ে নিন। তারপর তুলা দিয়ে যে জায়গাটা আক্রান্ত হয়েছে সেই জায়গায় লাগান। দিনে অন্তত ২ বার মিশ্রনটি লাগালে ত্বকের অ্যালার্জি থেকে নিস্কৃতি পাবেন।
নারিকেল তেল: ত্বকের দেখভালের ক্ষেত্রে নারিকেল তেল অতুলনীয়। এতে যে ময়শ্চারাইজিং উপাদান রয়েছে তা ত্বককে খোস পাঁচড়া রাখতে সহায়তা করে। এছাড়া নারিকেল তেল খোস পাঁচড়া কমাতে সহায়তা করে। এক বাটি নারিকেল তেল নিয়ে ভালোভাবে গরম করে নিতে হবে। তারপর অ্যালার্জির জায়গায় লাগাতে হবে।
১ ঘন্টা রাখার পর আবার নতুন করে লাগাতে হবে। এভাবে ৩/৪ ঘন্টা পরপর তেলটি লাগাতে হবে। এই তেল ১ সপ্তাহ লাগালে ত্বকের অ্যালার্জি দুর হবে।
দই: দইয়ের মধ্যে এক ধরনের ভালো ব্যাকটেরিয়া Lactobacillus acidophilus যা শরীরের যেকোনে ইনফেকশন দুর করতে কার্যকর ভুমিকা পালন করে। খোশ পাঁচড়া হোলে বা কোন সংক্রমন হলে ২০/৩০ মিনিট দই লাগিয়ে রাখলে খোস পাঁচড়া ও সংক্রমন উভয়ে দুর হবে। এই প্রকৃয়াটি দিনে দুইবার করে লাগারে ১ সপ্তাহের মধ্যে ভালো ফল পাবেন।
রসুন: রসুনের অ্যান্টি-ফাংগাল, অ্যান্টি-ব্যাকটেরিয়াল গুনাগুন সর্বজন স্বীকৃত। কয়েক কোয়া রসুন ভালোভাবে পেষ্ট করে নিয়ে আক্রান্ত স্থানে বা ফুসকুরি উঠেছে এই রকম জায়গায় লাগিয়ে দিলে ভালো ফল পাওয়া যায়। রসুন ছত্রাক দুর সিদ্ধহস্ত। এই প্রক্রিয়াটি ১ সপ্তাহ ধরে প্রয়োগ করলে খোস পাঁচড়া দুর হবে ও সংক্রমন কমে যাবে।
হলুদের রস: হলুদের রসের মধ্যে থাকা অ্যান্টি-সেপটিক ও অ্যান্টি-ফাংগাল উপাদান দাদ দুর করতে কার্যকর ভুমিকা পালন করে। প্রথমে কাাঁচা হলুদ পিসে একটি পেষ্ট বানিয়ে নিন, তারপর এই পেষ্ট আক্রান্ত স্থানে লাগিয়ে কিছুক্ষনরাখুন। স্থানটি শুকিয়ে গেলে হালকা গরম পানিতে ধুয়ে ফেলুন। এভাবে সপ্তাহখানেরক এই প্রকৃয়াটি চালু রাখলে দাদ ভালো হয়ে যাবে।
স্ক্যাবিস এর হোমিও ঔষধ
- সালফার 200
- কস্টিকাম 200
- সেপিয়া 200
- আর্সেনিকাম অ্যালবাম 200
- গ্রাফাইটস 30
- সোরিনাম 200
খোস পাঁচড়া বা স্ক্যাবিস পোকার অ্যালোপেথিক চিকিৎসা
একটি পরিবারে স্বামী-স্ত্রী ও বাচ্চা রয়েছে। এদের মধ্যে কেউ একজন এই রোগে আক্রান্ত, তাহলে প্রথমে স্বামী ও স্ত্রী ৩০ গ্রাম ওজনের ও বাচ্চা ১৫ গ্রাম ওজনের Permethrin 5% গ্রুপের ক্রিম উভয়ে একসাথে গলা থেকে পা পর্যন্ত ভালোভাবে মেখে নিতে হবে। শরীরে এই ক্রিম মাখা অবস্থায় ৭ থেকে ৮ ঘন্টা গোসল করা যাবে না। এইজন্য রাতের বেলা এই ক্রিম লাগানো সবচেয়ে ভালো।
রাতের বেলা বড়দের জন্য Ivermectin 12gm গ্রুপের একটি ট্যাবলেট ও Cetirizine গ্রুপের একটি ট্যাবলেট একসাথে খেতে হবে। সকালে উঠে ভালোভাবে গোসল করে নিতে হবে। যে বিছানায় ঘুমিয়ে ছিলেন সেই বিছানার চাদর বালিশের কভার ও পরিহিত জামা কাপড় সব ভালোভাবে গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করতে হবে।
ঠিক ১৪ দিন পর একই প্রকৃয়ায় এই কাজটি আবার করতে হবে। তবে অবশ্যই রেজিষ্টার চিকিৎসকের পরামর্শে এটি করবেন।
লেখকের শেষকথা
উপরের বিস্তারিত আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই আপনারা জেনে গেছেন শরীরে খোস পাঁচরা হলে কিভাবে চিরতরে বিদায় দিবেন তার কার্যপ্রনালী সম্পর্কে। এছাড়া আরোও জানতে পেরেছেন শরীরে খোস পাঁচড়া রোধে বিভিন্ন Tips & Tricks অবলম্বন করে কিভাবে উপকৃত হবেন। আপনি যদি নিয়মিতভাবে উপরোক্ত বিষয়গুলো মেনে চলেন তাহলে আপনারা খোস পাঁচড়া থেকে মুক্তি পাবেন।
উপরের আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন।যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।
সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়
comment url