সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জেনে নিন



চিনা বাদামের উপকারিতা - বাদামের লাল খোসার উপকারিতা সম্পর্কে জেনে নিনবন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারিতভাবে বর্ননা করা হয়েছে সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে। এই খাবারটি অত্যন্ত পুষ্টিগুনে সমৃদ্ধ।নিয়মিত ছোলা খেলে আপনার রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে। এছাড়া আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা সকালে বাথরুমে ঢুকলে আর বেরুতে চান না, এটা হয় মুলত কোষ্ঠকাঠিন্যের কারনে।ছোলা কোষ্ঠকাঠিন্য দুর করে শরীরকে রাখে তরতাজা।
সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম

ভুমিকা

আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন সকালে খালি পেটে কিভাবে ছোলা খেতে হয়, আমাদের অনেকের মধ্যে একটা ভুলি ধারনা আছে যে ছোলা খেলে নাকি মোটা হয়, কিন্তু বাস্তব সত্য হলো ছোলা খেলে মোটা তো হয় না বরং শরীর ফিট থাকে। খালি পেটে ছোলা খাওয়ার অনেক উপকারিতা রয়েছে যা নীচে বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে।

সকালে খালি পেটে ছোলা খাওয়ার নিয়ম

সকালে খালি পেটে ছোলা খেতে হলে আপনাকে সবার আগে রাতের বেলা ১ মুঠ বা ২০ থেকে ৩০ গ্রাম ছোলা ভালোভাবে পরিষ্কার করে একটি পাত্রে পানি দিয়ে ভিজিয়ে রাখতে হবে। সারারাত ভেজানোর পর ছোলা নরম হয়ে যায় এই নরম ছোলা সকালে খালি পেটে খেতে হবে। সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে সারাদিন শরীরে ব্যপক শক্তি পাওয়া যায়।

যদি এমনি এমনি ছোলা খেতে খারাপ লাগে তাহলে লবন, গুড় অথবা চিনি মিশিয়ে খেতে পারেন।এছাড়া ভেজানো কাঁচা ছোলা আদা বা ভিনেগার মিশিয়েও খেতে পারেন। এইভাবে ছোলা খেলে আমিষ ও অ্যান্টিবায়োটিকের অভাব দুর হবে।আর যদি ভিনেগার মিশিয়ে খান তাহলে তা কৃমিনাশক হিসেবে কাজ করবে।
ছোলার যে পানি আছে তা ফেলে না দিয়ে যদি খেতে তাহলে ছোলার পুষ্টি পুরোপুরি পাবেন কেননা ছোলা ভেজানো পানিতে ছোলার পুষ্টিগুন কিছুটা মিশে থাকে। তাই সবসময় চেষ্টা করতে হবে যেন ছোলা কমপক্ষে ৬ ঘন্টা পানিতে ভিজে থাকে।তবে ভেজানো ছোলা খাওয়ার সময় কিছু সতর্কতা অবলম্বন করতে হয়।

যেমন: আপনি যদি খালি পেটে কাাঁচা ছোলা খান, তাহলে সাথে সাথে আচার খেতে পারবেন না।আচার যদি মিষ্টি হয় তবুও সেটা খেতে পারবেন না।কারন আচারে সাধারনত ভিনেগার দেওয়া থাকে তাই বিষক্রিয়া হতে পারে। সেই সাথে গলা ও বুক জ্বালা করতে পারে, গ্যাসের সমস্যা এমনকি হার্ট অ্যাটাকও হতে পারে।

কাঁচা ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায়

ছোলা এমন একটি প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার যা কাঁচা, ভাজা ও সেদ্ধ যেকোনো অবস্থায় খাওয়া যায়।ছোলাতে যথেষ্ট পরিমানে প্রোটিন থাকায় তা আমাদের শরীরের প্রোটিনের ঘাটতি দুর করে এবং এটি মাংস বা মাছে থাকার প্রোটিনের চেয়ে কোনো অংশে কত নয়। ছোলা কাঁচা অবস্থায় খেলে যে উপকার পাওয়া যায় সেদ্ধ অবস্থায় খেলেও একই উপকার পাওয়া যায়।

তবে আপনাদের অনেকের মনে প্রশ্ন জাগে ছোলা খেলে কি মোটা হওয়া যায়? এই ধরনের প্রশ্ন করাটাই ভুল কারন যেকোনো প্রকারে ছোলা খেলে আমাদের শরীরে যে ফলিক এসিড আছে তা কমিয়ে দেয় ফলে মোটা হওয়ার কোনো সম্ভাবনায় থাকে না।তবে তেল মশলা দিয়ে ছোলা রান্না করে খেলে মোটা হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।

ছোলাতে থাকা ভিটামিন যেমন রোগা প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ঠিক তেমনি শরীরের দুর্বলতা কমাতেও সাহায্য করে। ছোলাতে থাকা পটাসিয়াম উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে ও রক্ত পরিষ্কার করতে সহায়তা করে। তাই আমরা বলতে পারি ছোলা খেলে শরীর মোটা হয়না বরং শরীরকে ফিট রাখতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালনে সহায়তা করে।

খালি পেটে কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

আমরা সকলেই জানি কাঁচা ছোলা খাওয়ার উপকারিতা সম্পর্কে। ছোলার গুনাগুন ভাষায় প্রকাশ করা যায় না। ছোলাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন, ফাইবার ও প্রোটিন রয়েছে। ছোলার পুরোটাই ভালো ফ্যাটে পরিপুর্ন। তাই ছোলা নিয়মিত খেলে কার্যকরভাবে ওজন কমে যায়। কাঁচা ছোলা ডায়াবেটিস, কোলেস্টরল উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখতে সাহায্য করে।

১০০ গ্রাম ছোলায় থাকে
  • আমিষ - ১৮ গ্রাম
  • কার্বোহাইড্রেট - ৬৫ গ্রাম
  • ফ্যাট - ৫ গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম - ২০০ গ্রাম
ভিটামিন এ - ১৯২ মাইক্রোগ্রামএছাড়াও কাঁচা ছোলায় রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটমিন বি-১ ও বি-২। ছোলায় আরোও রয়েছে খনিজ লবন, ম্যাগনেসিয়াম ও ফসফরাস ইত্যাদি।নিয়মিত কাঁচা ছোলা খেলে বেশ কিছু সুফল পাওয়া যায়, আজকের আর্টিকেলটিতে তা নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করা হয়েছে। নীচে তথ্যগুলো দেওয়া হলো।
  • American Medical Association journal এ গবেষনার মাধ্যমে দেখানো হয়েছে যে, প্রত্যেক অল্পবয়সী মহিলারা বেশি পরিমানে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খান তাদের হাইপারটেনশন এর প্রবনতা কমে যায়।যেহেতু ছোলায় প্রচুর পরিমানে ফলিক এসিড থাকে তাই নিয়মিত ছোলা খেলে রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে থাকে।
  • ছোলা বয়ঃসন্ধি পরবর্তীকালে মহিলাদের হার্ট ভালো রাখতে সহায়তা করে।অপর একটি গবেষনায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ১/২ কাপ ছোলা, শিম এবং মটর খায় তাদের পায়ের আর্টারিতে রক্ত চলাচল বেড়ে যায় এবং ছোলায় থাকা আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত ব্যক্তিদের আর্টারির কার্যক্ষমতাকে বাড়িয়ে দেয়।
  • কোরিয়ান গবেষকরা তাদের গবেষনায় দেখিয়েছেন যে,ছোলাতে প্রচুর পরিমানে ফলিক এসিড থাকায় তা নিয়মিত খেলে নারী ও পুরুস সকলেই কোলন ক্যান্সার ও রেক্টাল ক্যান্সার এর ঝুঁকি থেকে নিজেদেরকে ‍মুক্ত রাখতে পারেন।
  • ছোলা শরীরের অপ্রয়োজনীয় কোলেস্টরন কমিয়ে দেয় অর্থাৎ ভালো কলেস্টরল এর মাত্রা বাড়িয়ে দেয় এবং খারাপ কলেস্টরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।ছোলাতে যে ফ্যাট থাকে তার বেশির ভাগ পলি-আনস্যাচুরেটেড যা শরীরের জন্য ক্ষতিকর নয়।প্রোটিন, কার্বোহাইড্রেট ও ফ্যাট ছাড়া ছোলায় আরোও আছে বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজা লবন।
  • ছোলা খেলে যেহেতু ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বাড়ে সেহেতু হার্ট ভালো রাখতে ছোলার গুরুত্ব অপরিসীম। এছাড়া ছোলাতে দ্রবনীয় এবং অদ্রবনীয় উভয় ধরনের খাদ্য আঁশ আছে যা হৃদরোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি কমিয়ে দেয়।এর মধ্যে থাকা আঁশ, পটাসিয়াম, ভিটামিন সি এবং ভিটামিন বি৬ থাকায় তা হৃদযন্ত্র ভালো রাখতে সহায়তা করে।
  • এক সমীক্ষায় দেখা গেছে যারা প্রতিদিন ৪০ গ্রাম ছোলা খায় তাদের হৃদরোগের হার ৪৯ শতাংশ কমে যায়।ছোলার ফ্যাট পলি আন-স্যাচুরেটেড তাই রক্তে চর্বি কমায়।
  • যৌনশক্তি বৃদ্ধিতে ছোলা যাদুর মত কাজ করে। শ্বাসনালিতে জমে থাকা পুরোনো কাশি বা কফ ভালো হওয়ার জন্য ভীষন কার্যকর ভুমিকা পালন করে।
  • ছোলা বা ছোলার শাকে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকায় তা কোষ্টকাঠিন্য দুর করতে সহায়তা করে।
  • ছোলায় শর্করার গ্লাইসেমিক ইনডেক্সের পরিমান কম থাকায় তা শরীরে প্রবেশ করার পর অস্থির ভার দুর করে।
  • আপনি যদি কাঁচা ছোলা আদার সাথে মিশিয়ে খান তাহলে তার অ্যান্টিবায়োটিকের কাজ করে। আমিষ মানুষের শরীরে শক্তির যোগান দেয় এবং অ্যান্টিবায়োটিক রোগ প্রতিরোধে সহয়তা করে।
  • ছোলাতে সালফার নামক খাদ্য উপাদান থাকে। সালফার মাথা গরম হয়ে যাওয়া ও হাত পায়ের জ্বালাপোড়া রোধে সহায়তা করে।
  • ছোলাতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন বি থাকায় তা স্নায়ুর দুর্বলতা ও মেরুদন্ডের ব্যথা দুর করতে সহায়তা করে। তাই ছোলার আমিষ কোন অংশে মাংস বা মাছের তুলনায় কম নয়।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার অপকারিতা

কাঁচা ছোলা খেলে কোন প্রকার ক্ষতি হয় না। তবে যাদের হজম শক্তি কম থাকে তাদের সাবধানে কাঁচা ছোলা খাওয়া উচিত। এছাড়া যাদের কিডনির সমস্যা রয়েছে অর্থাৎ যাদের রক্তের ডায়ালাইসিস চলছে তাদের শরীরে যেহেতু কিটেনিন ও ইউরিক এসিডের পরিমান বেশি রয়েছে তারা যেকোনো রকমের ছোলা খাওয়া থেকে বিরত থাকায় ভালো।

কাঁচা ছোলা খাওয়ার পরিমান

অতিরিক্ত কোন খাবারই শরীরের জন্য ভালো নয়। একজন সুস্থ ব্যক্তি প্রতিদিন ২৫ থেকে ৩০ গ্রাম ছোলা খেতে পারবেন। যারা বিভিন্ন রোগে আক্রান্ত তারা কতটুকু খেতে পারবেন এ বিষয়ে চিকিৎসক বা পুষ্টিবিদের পরামর্শ নিতে হবে। ছোলায় প্রচুর পরিমানে পটাসিয়াম রয়েছে যা কিডনিজনিত সমস্যায় আক্রান্ত রোগীদের জন্য ক্ষতিকর।
আপনার পেটে যদি ব্যাথা থাকে তাহলে ছোলা খাওয়া উচিত নয়। কোটাতে প্রক্রিয়াজাত ছোলা খাওয়ার ব্যাপারে সাবধানতা অবলম্বন করা উচিত কারন কৌটাজাত খাবারে বটুলিজম নামক বিষ রয়েছে।

সকালে খালি পেটে ছোলা খেলে কি হয়

ডায়েটেশিয়ানরা ওজন কমাতে ছোলা, টকদই ও সবজি খাওয়ার পরামর্শ দেন। কেননা ছোলার আঁশ শরীরে ওজন কমাতে সাহায্য করে। প্রোটিনের চাহিদা পুরনে আমরা মাছ, মাংস, দুধ, ডিম ও ডাল খেয়ে থাকি।প্রথম শ্রেনীর প্রোটিন হলো প্রানিজ প্রোটিন ও দ্বিতীয় শ্রেনীর প্রোটিন হলো ছোলা, ডাল ও বাদাম।অনেকের রক্তে কোলেস্টরলের মাত্রা বেশি থাকে।

তাদের প্রোটিনের চাহিদা পুরন করা বাদ দেওয়া যাবে না।প্রোটিনের চাহিদা পুরন করতে মাছ, মাংস খাওয়া কমিয়ে সেই চাহিদা ছোলা দিয়ে পুরন করা যেতে পারে।আমাদের দেশে ছোলা সাধারনত দুইভাবে খাওয়া যায়। একটি হচ্ছে আস্ত ছোলা, যেটাকে আমরা অনেক সময় ভেজে খাই বা সিদ্ধ করে খাই। আরেকটি হচ্ছে ছোলার ছাতু। 

আমাদের দেশের গ্রামাঞ্চলে অনেক সময় ছোলাকে গুঁড়ো করে এই ছাতু ব্যবহার করা হয়। যারা ওজন বাড়াতে চান তারা বাচ্চাদের খাবারে এই ছোলার ছাতু ব্যবহার করতে পারেন।ছোলা আমিষের অন্যতম একটি উৎস।ছোলার আমিষের পরিমান মাছ বা মাংসের চেয়ে কোনো অংশে কম নয়। তাই খাদ্য তালিকায় ছোলা থাকলে মাছ-মাংস পরিমানে কম থাকলেও চলে।

আমাদের দেশের মত উন্নয়নশীল দেশ ছোলাকে মাছ বা মাংশের বিকল্প হিসাবেও ভাবা যেতে পারে। ছোলার ডাল ,তরকারিতে ছোলা, সিদ্ধ ছোলা ভাজি, ছোলার বেসন ও ছোলা ভুনা নানা উপায়ে ছোলা খাওয়া যায়।এতে কোষ্ঠকাঠিন্য দুর হয়।মল পাতলা হয় ফলে মলত্যাগে কষ্ট হয় না।নিয়মিত মলত্যাগ করলে খাদ্যনালীতে জীবানু থাকতে পারে না।

ফলে খাদ্যনালীর ক্যান্সার হওয়ার ঝুঁকি কমে যায়। এছাড়া ছোলার মধ্যে থাকা আঁশ রক্তের চর্বি কমাতে সহায়তা করে।

প্রতিদিন ছোলা খেলে কি হয়

ছোলা শরীরের জন্য উপকারী একটি খাবার। প্রচুর পরিমানে পুষ্টি রয়েছে এই ছোলাতে।এটি কাঁচা ও সিদ্ধ দুইভাবেই খাওয়া যায়। তবে বিশেষজ্ঞরা বলছেন কেউ যদি কাঁচা ছোলা খায় তাহলে উপকার বেশী পাওয়া যায়।প্রতিদিন রাতে ছোলা ভিজিয়ে রেখে দিতে হয়।তারপন সকালে ছোলা নরম হয়ে গেলে ধুয়ে খেতে হয়।প্রতিদিন ১ মুঠো পরিমান ছোলা খাওয়ায় যথেষ্ট বলে বিবেচিত হয়।
গর্ভবতী নারীদের জন্য জন্য ছোলা খুবই উপকারী একটি খাবার। কারন এতে রয়েছে মলিবডিনাম ও ম্যাঙ্গানিজ, প্রচুর পরিমানে ফলেট ও ফাইবার।এছাড়া এতে রয়েছে আমিষ, ট্রিপট্যোফান, কপার, ফসফরাস এবং আয়রন।ছোলা খেলে খারাপ কোলেস্টরলের মাত্রা কমে ও ভালো কোলেস্টরলের মাত্রা বেড়ে যায়।

American Medical Association journal এ প্রকাশ করা হয়েছে যে ছোলা হৃদরোগের ঝুুঁকি কমায় ও রক্তচাপ নিয়ন্ত্রনে রাখে। অল্পবয়সী নারীরা বেশি পরিমানে ফলিক এসিডযুক্ত খাবার খেলে তাদের হাইপারটেনশনের প্রবনতা কমে যায়।একটি গবেষনায় দেখা গেছে, নিয়মিত ১/২ কারপ ছোলা, শিম ও মটর খেলে পায়ের আর্টরিতে রক্ত চলাচল বাড়ে। 

এছাড়া ছোলায় থাকা আইসোফ্লাভন ইস্কেমিক স্ট্রোকে আক্রান্ত রোগীর জন্য খুব কার্যকর যা আর্টারির কার্যক্ষমতা বাড়িয়ে দেয়।

লেখকের শেষকথা

আশা করছি ,উপরের আর্টিকেলটি আপনারা খুব ভালো মতো পড়েছেন। ফলে আপনারা জেনে গেছেন ছোলার উপকারিতাগুলো নিয়ে এবং এটি নিয়মিত খেলে আপনি শারীরিকভাবে সুস্থ থাকবেন। উপরের আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন।

যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩