স্তন বড় করার ঘরোয়া উপায় সম্পর্কে জেনে নিন

জিরো ফিগার বানানোর উপায় - ফিগার ঠিক রাখার উপায় সম্পর্কে জেনে নিনবন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারীতভাবে আলোচনা করা হয়েছে স্তন বড় করার ঘরোয়া উপায়গুলো সম্পর্কে।স্তন নারী শরীরের অত্যন্ত গুরুত্বপুর্ন অংশ।যাদের স্তন খুব ছোট তারা খুব হীনমন্যতায় ভুগেন। যার স্তন যতবেশী সুন্দর, সুডৌল ও উন্নত তাকে দেখতে ততবেশী আর্কষনীয় লাগে।তাই আজকের আর্টিকেলটিতে স্তন কিভাবে বড় করবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।
স্তন বড় করার ঘরোয়া উপায়

ভুমিকা

আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে ঘরোয়া উপায়ে স্তন বড় করা যায়, স্তন বড় করার জন্য কি তেল ও তেল ব্যবহার করা হয়, আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা হয়ত জানেন না দুটি স্তনের মধ্যে ছোট ও বড় রয়েছে।এই আর্টিকেলটি পড়লে জানতে পারবেন কোন স্তন ছোট ও কোন স্তন বড়।

স্তন বড় হওয়ার কিছু কারন রয়েছে যা এই আর্টিকেলটিতে আলোচনা করা হয়েছে। আপনি যদি নিয়মিত আর্টিকেলটিতে উল্লিখিত ব্যায়ামগুলো করেন তাহলে অবশ্যই স্তন বড় হবে।

স্তন বড় করার ঘরোয়া উপায়

স্তনের আকার নারীর সৌন্দর্য বিকাশে সহায়তা করে। ছোট স্তনের চেয়ে সুডৌল বড় আকৃতির স্তনের মেয়েরা দেখতে বেশি আর্কষনীয় হয়। তাই স্তনের আকার বৃদ্ধিতে অধিকাংশ মেয়ে বাজারের অস্বাস্থ্যকর ওষুধ ব্যবহার করেন যা স্তনের আকার তো বড় করেই না বরং শরীরে নানা ধরনের রোগ বাসা বাঁধে। ফলে শরীর শুকিয়ে স্তন ছোট হয়ে যায়।
তাই আসুন আজকের আর্টিকেলটিতে কিছু ঘরোয়া উপায় নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে যাতে স্তনের আকার বৃদ্ধি পাবে এবং শরীর সুস্থ থাকবে।

স্তন বড় করার খাবার সমুহ

লাল মাংস: লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। 

তাই প্রতিদিন একজন মানুষকে ওজন অনুযায়ী লাল মাংস গ্রহন করতে হবে।যেমন:একজন মানুষের যদি ৫০ কেজি ওজন হয় তাকে ৫০ গ্রাম লাল মাংস খেতে পারে।তবে কারো যদি কিডনি বা অন্য কোন রোগ থাকে তাহলে পরিমান কম করে খেতে হবে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

সেলমন ফিস: তৈলাক্তএই সামুদ্রিক মাছটিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি থাকে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই মাছটি সপ্তাহে অন্তত ৪ আউন্স খাওয়া যেতে পারে।তবে গর্ভবতি মায়েদের ক্ষেত্রে পরিমানের ভিন্নতা দেখা যায়।এই মাছ খেলে হৃদরোগ,স্ট্রোক,ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধি পাবে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

কলিজা: কলিজাতেও ভিটামিন ডি থাকে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।৪০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত কলিজা খাওয়া যেতে পারে।
তবে ৪০ বছর বয়স পার হয়ে গেলে পরিমিত হারে খাওয়ায় ভালো।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার গ্রোথ হরমোন বৃদ্ধি পাবে। এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ডিম: ডিম পেশি ও হার গঠনে সহায়তা করে। এছাড়া ডিমে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি থাকে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। 

একজন মানুষ ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারে,তবে ডিমের কুসুম দুই তিনটি খেলে কোন সমস্যা হবে না । তবে বয়স যদি ৪০ পার হয়ে যায় তাহলে তিনি সপ্তাহে দুটো ডিম খেতে পারবেন তবে ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশ সপ্তাহে চার দিন খেতে পারবেন।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

১ টি ডিমে রয়েছে
  • ক্যালোরি-১৪৩ এনার্জী
  • কার্বোহাইড্রেট-০.৭২গ্রাম
  • প্রোটিন-১২.৫৬গ্রাম
  • চর্বি-৯.৫১গ্রাম
  • ফসফরাস-১৯৮ মি.গ্রা
  • পটাসিয়াম-১৩৮ মি.গ্রা
  • জিংক-১.২৯ মি.গ্রা
মাশরুম: এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ সপ্তাহে প্রতিদিন খেতে পারে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

কর্ড লিভার অয়েল
  • ১থেকে ১২ মাস= প্রতিদিন আধা চা চামচ
  • ১থেকে ৪ বছর= প্রতিদিন ১ চা চামচ
  • ৪ বছরের উর্ধ্বে= ১.৫ চা চামচ
  • প্রাপ্তবয়স্ক= প্রতিদিন ২ চা চামচ সিরাপ পানি,দুধের সাথে খেতে পারেন।
এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

পনির: পনিরে ভিটামিন ডি রয়েছে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। 

তাই একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পনির খাওয়া উচিত এতে হজম শক্তির উন্নতি ঘটে ,হার্ট ভালো থাকে ,হাড় শক্ত হয়, মস্তিষ্কে ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

দই: এই খাবারটিতে ভিটামিন ডি রয়েছে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।
একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের ১০০ থেকে ২০০ গ্রাম দই খাওয়া যথেষ্ট। এই পরিমাণ দই খেলে আপনার ভিটামিন ডি এর অভাব দূর হবে ।তবে এর চেয়ে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না কারণ বেশি খেলে অতিরিক্ত মাত্রায় ক্যালসিয়াম বেড়ে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন জটিল দেখা দিতে পারে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

টুনা মাছ: টুনা মাছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি রয়েছে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ এক কৌটা টুনা মাছ সপ্তাহে খেতে পারেন। এই থেকেই তার শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি মিলবে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

দুধ: দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে যা ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।তাই একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

১ গ্লাস দুধ এ রয়েছে
  • পানি- ৮৬.৫ শতাংশ
  • ফ্যাট - ৪.৮ শতাংশ
  • ক্যালসিয়াম-৪.৫ শতাংশ
  • প্রোটিন -৩.৫ শতাংশ
  • ভিটামিন ও খনিজ -০.৭ শতাংশ
প্রাণিজ দুধ ছাড়াও সয়া ও বাদামের দুধ খুব পুষ্টিকর ।বিভিন্ন দুধের পুষ্টিগুণ বিভিন্ন রকম যেমন

গরুর দুধ: গরুর দুধে তিনটি উপাদান বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। যেমন: ক্যালসিয়াম ভিটামিন পটাশিয়াম ননীতলা দুধে রয়েছে ৯০ ভাগ ক্যালরি। ও শূন্যভাগ চর্বি ওজন কমানোর জন্য এটা অত্যন্ত আদর্শ একটি খাবার।এক শতাংশ নানিযুক্ত দুধে রয়েছে ১০২ ক্যালরি, ১.৫ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট। ননিযুক্ত দুধে আসে ৩. ৫ ভাগ চর্বি। 

এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

চকলেট দুধ: শিশুদের অত্যন্ত পছন্দের খাবার এই চকলেট দুধ। এই দুধটি বড়রাও খেতে পারেন।সাধারণত ব্যায়াম করার পরে খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়। এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।
সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ছাগলের দুধ: এক গ্লাস ছাগলের দুধে সাধারণত প্রোটিনের পরিমাণ ৯ গ্রাম।। এটি অত্যন্ত উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়াম ও চর্বি বহন করে। গরুর দুধের চেয়ে ছাগলের দুধে ১৭০ গ্রাম বেশি ক্যালোরি ও ৭ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। তবে গবেষণা করে দেখা গেছে গরুর দুধের থেকে আলাদা কোন পুষ্টি ছাগলের দুধে পাওয়া যায়না। 

এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

ছাগলের দুধ খেলে কোন এলার্জি হয় না যেটা গরুর দুধে হয়ে থাকে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

সয়া দুধ: এই দুধ সাধারণত সয়াবিন থেকে তৈরি করা হয়। এই দুধে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে।এটি গরুর দুধের মতই পুষ্টিকর একটি দুধ।১ কাপ সয়া দুধে ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৪৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। যারা নিরামিষভোজী বা যাদের ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে অথবা এলার্জির সমস্যা আছে তারা এই দুধ খেতে পারেন। 

এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

কাঠবাদাম দুধ: এক মুঠ কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে এই দুধ তৈরি হয়ে থাকে। কাঠবাদাম দুধে ক্যালোরির পরিমাণ রয়েছে ৩০ ভাগ,ক্যালসিয়ামের পরিমাণ থাকে ৪৫০ মিলিগ্রাম। তাছাড়া আরও রয়েছে প্রোটিন এবং ভালো চর্বি কারো যদি এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা থাকে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।
এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

কাজু বাদামের দুধ: এই দুধ খুব ফ্লেভারফুল ও ক্রিম যুক্ত। এতে রয়েছে ক্যালরি ও সামান্য পরিমাণে চর্বি। ১ কাপ কাজুবাদাম দুধে রয়েছে ২৫ ভাগ ক্যালরি। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে।এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।

সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।

নারকেল দুধ: বর্তমানে নারকেল দুধ এখন অনেক জায়গাতেই পাওয়া যাচ্ছে। ১ কাপ নারিকেল দুধে ১২ গ্রাম চর্বি ৪৫ গ্রাম ক্যালোরি ও ৪ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ।এ টি বেশ ক্রিম যুক্ত একটি খাবার।যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।

এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ফ্ল্যাক্সিড দুধ: যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন। এই দুধে রয়েছে ২৫ ভাগ ক্যালেরি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যা হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান। এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। 

এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

হেল্প সীড দুধ: এটি প্রায় ছয় দুধের মত ক্রিমযুক্ত হয়ে থাকে।যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন। এক কাপ দুধে রয়েছে ওমেগা থ্রি ওমেগা সিক্স ফ্যাট ক্যালরির পরিমাণ ৮০ গ্রাম।এই খাবারটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। 

এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে মুল ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

মুলা :মুলা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি আমাদের দেশে দুই ধরনের মুলা পাওয়া যায় সাদা মুলা ও লালমুলা। এটা এমন একটি খাবার যা রান্না করে খাওয়া যায় আবার কাঁচাও খাওয়া যায় অথবা সালাতেও এটি ব্যবহৃত হয়।মূলা তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C ও ভিটামিন A থাকে। এই সবজির ব্যাপক ঔষধি গুন রয়েছে। ক্যান্সার প্রতিরোধে এই সবজিটি দারুন কাজ করে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে

এছাড়াও এতে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। আলসার ও বদহজম প্রতিরোধে সহায়তা করে ও ওজন কমাতেও এর তুলনা নেই।সাধারণত কিডনি ও পিত্তথলিতে যে পাথর হয় তা প্রতিরোধে সহায়তা করে এই সবজিটি। এতে ক্যারোটিন থাকায় চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। জন্ডিস আক্রান্ত রোগীকে মূলা খাওয়ালে রক্তের বিলোরোবিন এর মাত্রা কমে যায়।

মুলা: কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। অর্শ রোগ ,শ্বেত রোগে এই সবজির কার্যকারিতা ব্যাপক। বিভিন্ন রকম ক্ষত সারাতেও এটি বেশ কার্যকর। এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ফুলকপি: শীতের সবজি গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম পুষ্টিকর একটি সবজি। এই সবজিতে ভিটামিন A,B ও C রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।এছাড়াও রয়েছে এতে উচ্চমাত্রায় আয়রন ,ফসফরাস ,পটাশিয়াম সালফার ।শরীরের রক্ত তৈরিতে আয়রন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যা গর্ভবতী মা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য একটি উপকারী সবজি । 
এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে

ফুলকপি কোলেস্টোরল মুক্ত সবজি হওয়ায় আমাদের শরীর বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।এই সবজি মূত্রথলি এবং প্রোস্টেট, স্তন, ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন C থাকায় সর্দি,কাশি,জ্বর প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

বাঁধাকপি: এটিও একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর শীতকালীন সবজি। বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, মিনারেল,অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন C ও E। বাঁধাকপিতে যে ভিটামিন C রয়েছে তা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। বয়স্ক মানুষ যারা বাঁধাকপি খায় তাদের হাড়জনিত সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম হয়।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। 

এই সবজিতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় আলসার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

শিম :আমিষের অন্যতম উৎস হলো এই সবজি।শিমের মধ্যে যে বীজ রয়েছে তার ডাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই বীজে প্রচুর পরিমাণে আমিষ,খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। শিমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় শরীরকে কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত রাখতে সহায়তা করে।এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। 

এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।শিম রক্তে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বাড়িয়ে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়।

শিশুদের পুষ্টি জড়িত রোগ, মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সমাধান এই সবজি সহায়তা করে ।শিমের ফুল সাধারণত রক্ত আমাশার ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

গাজর: এই সবজিও অত্যন্ত পুষ্টিকর সুস্বাদু এবং আঁশযুক্ত খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে বিটাক্যারোটিন আমাদের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারও প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে ।এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ।গাজরে থাকার ক্যারোটিনয়েড ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে

ত্বকের খসখসে ভাব ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে ত্বককে রাখে মসৃন । গাজরের সাথে মধু মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বক উজ্জল হয়। এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

টমেটো: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন C আছে ।কাঁচা পাকা দুই অবস্থাতেই এই সবজি ফলটি খাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি। টমেটোতে যে ভিটামিন C আছে তা ত্বক ও চুলের রুক্ষতা দূর করে। বিভিন্ন চর্মরোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে ।টমেটোতে লাইকোপেন নামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।অতি বেগুনি রশ্মির যে খারাপ প্রভাব রয়েছে তা থেকে মানুষের চামড়াকে রক্ষা করে। 

টমেটোতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন শরীরের মাংসপেশিকে মজবুত রাখে। দেহের ক্ষয় রোধ করে ।দাঁতকে শক্ত মজবুত করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

পালং শাক: এ সবজিটি অত্যন্ত উচ্চমানের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বহন করে। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ,ফলিক এসিড ,আয়রন ,ফসফরাস রয়েছে তাই বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি সহায়তা করে ।এটি প্রোস্টেট ক্যান্সার ওভারিয়ান ক্যান্সার ,আর্থারাইটিস অষ্টিওপরোসিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে তোলে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ব্রুকলি: এটি একটি কপি জাতীয় সবজি।এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড ফাইবার ও এন্টি অক্সিডেন্ট হয়েছে। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু একটি সবজি। বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন রাতকানা,চোখের আরও বিভিন্ন রোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। 
এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

ধনেপাতা: ধনেপাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন A ও C, ফলিক এসিড যা চুলের ক্ষয় রোধ করে। ত্বকের প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে ।এই সবজিতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ।এই সবজিটি শরীরকে চর্বিমুক্ত রাখতে সহায়তা করে ।এই সবজিতে কোন কোলেস্টেরল না থাকাই হার্টের রোগ থেকে মুক্তি।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। এই সবজি ঠোট ফাঁটা, জ্বর, সর্দি ,কাশির বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ রাখে। 

এটি একটি ওষুধি গুণসম্পূন্ন সবজি।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

রসুন: শতাব্দী ধরে আমাদের রান্নায় রসুন একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা এবং রোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি, সি ,ক্যালসিয়াম ,পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং সেলেনিয়াম। রসুনের এই উপাদান গুলো আমাদের দাঁত ও মস্তিষ্কের বিকৃতি থেকে রক্ষা করে।রসুনের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে। রসুন কোলন ক্যান্সার ও পেটের ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে। 

এতে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান থাকার কারণে এটি ভেষজ চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মশলা।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

বাদাম: বাদামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন, ফাইবার, ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই তামা ম্যাগনেসিয়াম ও রিবোফ্লেবিন। এছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম, সেলেনিয়াম, জিংক, ভিটামিন বি, নায়াসিন থায়ামিন এবং ফলিক এসিড।বাদাম যে কোন উপায়ে খাওয়া যায় তবে এটি ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। 

এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।বাদামে বিভিন্ন ধরনের অ্যামাইনো এসিড থাকায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। 

বাদামের মধ্যে যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে তা হাড় গঠনে এবং হাড়কে মজবুত রাখতে সহায়তা করে।এর মধ্যে যে সেলেনিয়াম আছে তা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে।ভিটামিন ই কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

চিয়া বীজ: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো এসিড ও প্রোটিন রয়েছে যা মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে।এছাড়াও এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড,শর্করা এবং ফাইবার,ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য।কেউ যদি নিয়মিত চিয়া বীজ খায় তাহলে সে হার্টের বোগ থেকে বেঁচে থাকতে পারে।এটি দুগ্ধজাত পণ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে।

এই সবজিটি ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরনে সহায়তা করে। এই ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন স্তনের বৃদ্ধিতে গুরুত্বপুর্ন ভুমিকা পালন করে।সাধারনত মেয়েদের বয়ঃসন্ধিকালে এই হরমোনের মাত্রা বৃদ্ধি পায় যা মেয়েদের স্তনের আকার বড় করতে সাহায্য করে।

এটিতে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা রক্তে সুগারের মাত্রাকে কমিয়ে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করে।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে আপনার ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন বৃদ্ধি পাবে। যা আপনার স্তনকে করবে সুডৌল ও সুউন্নত।

স্তন বড় করার অন্যান্য কার্যকর উপায়

আপনি যদি নিয়মিত হালকা গরম সরিষার তেল ও মধু হাত দিয়ে আপনার স্তন ম্যাসাজ করেন তাহলে দেখবেন আস্তে আস্তে আপনার স্তন বড় হচ্ছে। যারা বিবাহিত তারা যদি শারীরিক ও মানসিকভাবে পুরোপুরি সক্রিয় থেকে নিয়মিত অনেকক্ষন ধরে যৌন ক্রিয়া করেন এবং যৌন মিলনে তৃপ্ত হন তাহলে স্তন বড় হবে। 

কারন নিয়মিত যৌন মিলনে আবদ্ধ হলে ইস্ট্রোজেন ও প্রোজেস্টেরন হরমোন ক্ষরন হয় যা স্তন করতে সহায়তা করে।
  • আপনার স্বামীকে অবশ্যই বলবেন তিনি যেন যৌন মিলনের সময় আপনার স্তন দুটিকে তার দুই হাত দিয়ে সমানভাবে মর্দন করেন।অনেকেই বলেন তার স্তন একটা ছোট কিংবা বড়। তবে এতে চিন্তার কিছূ নেই কারন প্রাকৃতিকভাবে নারীদের ডান স্তনের চেয়ে বাম স্তন কিছুটা বড় হয়।
  • স্তন বড় করার কিছু ব্যায়াম আছে যেমন:বাটার ফ্লাই, বেঞ্চ প্রেস, পুশ-আপ নিয়মিত করলে আপনার স্তনের টিস্যুতে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পাবে। ফলে বুকের পেশীগুলো সঠিক মাপে এসে স্তনকে করবে সুগঠিত।
  • আপনার স্তনের মাপ যদি ৩৬ এর বেশী থাকে তাহলে স্তন বড় করার আর প্রয়োজন নেই। কারন অনেক মেয়েদের বংশগতভাবে স্তন বড় থাকে।
  • মোটামুটি আটোসাটো জামাকাপড় পরিধান করুন সঠিক মাপের ব্রা পড়ুন এপর ১ থেকে ২ সপ্তাহ পর পর স্তনের মাপ নিন।
  • ইমপ্ল্যান্ট করে স্তন বড় করা যায়।তবে এটি প্রাকৃতিক নয় এক্ষেত্রে নানা ধরনের শারীরিক জটিলতা দেখা দিতে পারে এবং এটি বেশ ব্যয়বহুল।

স্তন ম্যাসাজ করার পদ্ধতি

আপনার হাত দুটিকে প্রথমে ঘষে গরম করে নিতে হবে তারপর স্তনের নীচের দিকে হালকা চাপ দিয়ে ধরতে হবে যাতে ডানহাত ঘড়ির কাটার দিকে এবং বামহাত ঘড়ির কাটার বিপরীত দিকে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে ম্যাসাজ করা যায়। সকালে যখন ঘুম থেকে উঠবেন তখন একবার ১০ থেকে ১৫ মিনিট ১০০ থেকে ২০০ বার ম্যাসাজ করতে হবে।
আবার রাতে ঘুমাতে যাওয়ার আগে ১০ থেকে ১৫ মিনিট ১০০ থেকে ২০০ বার ম্যাসাজ করতে হবে। মাস খানেকের মধ্যে দেখবেন আপনার স্তন বড় হয়ে গেছে।

মেয়েদের কোন স্তন বড় থাকে

আপনাদের মধ্যে অনেকেরেই এক স্তন বড় আরেক স্তন একটু ছোট অর্থাৎ ডান স্তনের চেয়ে বাম স্তন একটু বড় হয়ে থাকে। তবে ভালোভাবে না দেখলে তা বোঝা যায় না।এটা বেশিরভাগ দেখা যায় মোটা মেয়েদের ক্ষেত্রে। এটি হয়ে থাকে মুলত অতিরিক্ত মেদের কারনে।এছাড়া দীর্ঘদিন একদিকে কাত হয়ে শুয়ে থাকলে সেদিকে মেদ ও শাল জমে স্তন বড় হয়ে যায়। 
এছাড়া ব্রা পড়ে রাতে ঘুমালেও এই সমস্যা হতে পারে।যারা গর্ভবতী তাদের কখনোই একপাশ হয়ে ঘুমানো উচিত নয়।যেহেতু সন্তান ধারনের আগে থেকে স্তনে শালদুধ বেশি হয়ে যায় তাই একটা স্তন বড় দেখায়।

স্তন বড় করার তেল

আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা ত্বক, চুল ও নখের যত্ন নেন কিন্তু স্তনের যত্নের ব্যাপারে অতটা সচেতন নন। কিন্তু মনে রাখতে হবে ত্বক, চুল ও নখের যত্নের মাধ্যমে যেমন সৌন্দর্য বৃদ্ধি পায় ঠিক তেমনি সুন্দর, পুষ্ট, সুডৌল ও উন্নত বক্ষ ছাড়া পুরো শরীরের সৌন্দর্য ম্নান হয়ে যায়। আর এই বক্ষযুগলকে সুন্দর করতে প্রয়োজন তেল মালিশের যা নীচে আলোচনা করা হলো।

বাদাম তেল: এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও মিনারেল। এই তেল মালিশ করলে স্তনের টিস্যুগুলোতে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ হয় যা স্তনকে করে তোলে সুন্দর, পুষ্ট, সুডৌল ও উন্নত। তাই নিয়মিত এই তেলটি নিয়মিত ব্যবহার করতে আপনার স্তন হবে সুগঠিত ও আর্কষনীয়।

আমন্ড তেল:স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে আমন্ড তেল জাদুর মত কাজ করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ও মিনারেল। এই তেল মালিশ করলে স্তনের টিস্যুগুলোতে সঠিকভাবে পুষ্টি সরবরাহ হয় যা স্তনকে করে তোলে সুন্দর, পুষ্ট, সুডৌল ও উন্নত। এই তেলটি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার স্তন হবে সুগঠিত ও আর্কষনীয়।

নারিকেল তেল: স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে নারিকেল তেলের জুড়ি মেলা ভার। নারিকেল তেল মালিশের নানা ধরনের উপকারিতা রয়েছে তার মধ্যে অন্যতম উপকারিতা হলো এই তেল আপনার স্তনের টিস্যুগুলোকে শক্তিশালী করে।ফলে স্তন ঝুলে যাওয়া রোধ হয়। এই তেল শরীরের সব ইন্দ্রিয়কে শান্ত রাখে যা হরমোনের ভারসাম্যতা স্বাভাবিক থাকে।

জজোবা তেল: স্তনের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে জজোবা তেল আল্লাহ কর্তৃক দেওয়া প্রকৃতির এক চমকপ্রদ দান।এই তেল মালিশে ত্বকের ছিদ্র দিয়ে অক্সিজেন ভেতরে প্রবেশ করে স্তনের টিস্যুগুলোকে টান টান রাখে ফলে স্তন হয় খাড়া ও উন্নত। এই তেলটি নিয়মিত ব্যবহার করলে আপনার স্তন হবে সুগঠিত ও আর্কষনীয়।

মেথি তেল: মেথির তেল নিয়মিত মালিশ করলে আপনার স্তনের টিস্যুগুলো প্রসারিত হয়।ফলে স্তন থাকে সুন্দর ও সুগঠিত।তাই ভালো ফলাফলের জন্য ডিমের কুসুমের সাথে এই তেল মিশিয়ে মাখলে আপনার স্তন হবে সুন্দর, পুষ্ট, সুডৌল ও উন্নত।

স্তন বড় হওয়ার কারণ

বর্তমানে কিছু গবেষনায় দেখা যায় স্তন বড় হওয়ার প্রবনতা গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েদের বেশী।এটা সাধারনত হয়ে থাকে অতিরিক্ত ওজন বৃদ্ধির কারনে। বাড়তি ওজন বৃদ্ধির মুল কারন হলো শহরের জীবনযাপন, খাদ্যাভাস, পরিবেশদুষন ও জিনগত। তাই আজকের আর্টিকেলটিতে স্তন বড় হওয়ার ১০ টি কারন উল্লেখ করা হয়েছে যা নিম্নরুপ।
  • The Times Of India প্রতিবেদনে বলা হয় গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা বেশি পরিমানে ফাস্টফুট ও প্রক্রিয়জাত খাবার বেশি খায়। যার ফলে শরীর মোটা হয়ে যায় ও স্তন বড় দেখায়।
  • Journal of Nursing & Health এর গবেষনা মোতাবেক গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা পরিশ্রম কম করে এতে শরীরে অতিরিক্ত চর্বি জমে স্তন বড় হয়ে যায়।
  • National Family Health Survey of India এর গবেষনায় দেখা গেছে গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা পানি কম খায় ও কোমল পানীয় বেশি খায় ফলে শরীর মেদ জমে স্তন বড় হয়ে যায়।
  • Journal of Medical Nutrition এর গবেষনায় দেখা গেছে গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা টেলিভিশন, ল্যাপটপ, মোবাইল ও ইন্টারনেটে বেশি সময় অতিবাহিত করে এবং যাতায়াতের জন্য গাড়ি ব্যবহার করে ফলে শারীরিক পরিশ্রম না হওয়ার কারনে মেদ জমে এবং স্তন বড় হয়ে যায়।
  • শহরের মেয়েরা সাধারনত সকালের নাস্তা নিয়মিত করে না। সকালের নাস্তা নিয়মিত না করলে শরীর মোটা হয়ে যায় ফলে স্তন বড় হয়ে ‍যায়।
  • The Times of India এর এক প্রতিবেদনে প্রকাশ করা হয় শহরের মেয়েরা মাছ কম খায় ও মাংস বেশী খায়।ফলে ওজন বেড়ে যায় এবং স্তন বড় হয়ে যায়।
  • International Journal of Public Health এর গবেষনা মতে, মুখরোচক খাবার যেমন:চিপস, চকলেট, আইসক্রিম শহর অঞ্চলে সহজলভ্যতার কারনে গ্রামের মেয়েদের তুলনায় শহরের মেয়েরা এই খাবারগুলো অতিরিক্ত পরিমানে খেয়ে থাকে যা শরীর মোট হওয়ার অন্যতম আরেকটি কারন।আর মোটা হওয়ার দরুন শহরের মেয়েদের স্তন খুব বড় হয়।
  • শহরের মেয়েদের পারিবারিকভাবে স্বাস্থ্য বিষয়ে জ্ঞান প্রদান না করার ফলে তারা মোটা হয়ে যায় যা স্তন বড় হওয়ার আরেকটি অন্যতম কারন।
  • Psychology Today এর গবেষনায় দেখা গেছে রাতের খাবার দেরি করে খেলে ওজন বৃদ্ধি হওয়ার ঝুঁকি খুব মারাত্মক আকারে বেড়ে যায় এই প্রবনতা শহরের মেয়েদের মধ্যে বেশি দেখা যায়।এছাড়া শহরের মেয়েরা অনেক রাত পর্যন্ত জেগে থাকে। ফলে শহরের মেয়েরা খুব তাড়াতাড়ি মোটা হয়ে যায় এবং স্তন বড় দেখায়।
  • শহরের মেয়েরা বায়ু দুষনজনিত সমস্যার মুখোমুখি সবসময় হয়ে থাকে।এছাড়া অনেকাংশে জিনগত কারন ও হরমোনের ভারসাম্যহীনতার কারনে মোটা হয়ে যায় এবং সাথে সাথে স্তনও বড় হয়।

স্তন বড় করার ক্রিম

আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা নিজেদের স্তনের আকার নিয়ে খুব অসন্তুষ্ট থাকেন।কারন স্তন হলো নারী শরীরের সৌন্দর্যের একটি গুরুত্বপুর্ন অংশ।তাই স্তনের আকার যদি ঠিকঠাক মতো না হয় তাহলে আত্মবিশ্বাসে টান পড়ে।অনেকের স্তনের আকার ছোট হওয়ার কারন হলো বংশানুক্রমিক।
তাই চিন্তার কিছু নাই আজকের আর্টিকেলটিতে কিছু ক্রিমের নাম উল্লেখ করা হয়েছে, যা নিয়মিত ব্যবহারে আপনার স্তন হবে সুডৌল ও উন্নত।তবে এই ক্রিমগুলো ব্যবহার করার আগে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিবেন।
  • Inlife breast enlargement
  • Isosensuals enhance breast enlargement cream
  • 180 Cosmetic breast firming & toning cream
  • Bust bomb breast enhancement cream
  • Finale bust up breast increase herbal cream
  • Bella breast cream
  • Nature day breast enlargement cream
  • Breast active enhancement cream
  • Naturaful Breast enlargement cream
  • Shape up B line

স্তন বড় করার ব্যায়াম

অর্ধপদ্মাসন: এই আসনটিকে সুখাসনও বলা হয়ে থাকে। প্রথমে বাবু হয়ে বসতে হবে। তারপর এক পা তুলে অন্য পায়ের উরুর উপর রাখতে হবে। তারপর অন্য পা মাটির উপর রাখতে হবে। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকার পর পা পরিবর্তন করতে হবে। এভাবে আসনটি দুই মিনিট পর্যন্ত করবেন।
   অর্ধপদ্মাসন
অ্যারোবিক ব্যায়াম: যে সকল ব্যায়াম করার জন্য বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে সেগুলো ব্যায়ামকে অ্যারোবিক ব্যায়াম বলা হয়। এই ব্যায়াম করার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসহ সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সহনশীলতা বাড়ানো।
অ্যারোবিক ব্যায়াম
এই ব্যায়াম করতে শরীরের মাংসপেশীগুলোকে ব্যবহার করা হয়।ফলে শরীরে অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা বেড়ে যায়।যেমন:সাইক্লিং,সাতার,হাইকিং,টেনিস,ফুটবল ইত্যাদি আদর্শ অ্যারোবিক ব্যায়াম।

অ্যানেরোবিক ব্যায়াম: যে সকল ব্যায়াম করার জন্য বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না সেগুলো ব্যায়ামকে অ্যানেরোবিক ব্যায়াম বলা হয়। এই ব্যায়াম করলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং হাড় দৃঢ় ও শক্তিশালী হয়। এছাড়া এই ব্যায়াম করলে শরীরের ভারসাম্য বৃদ্ধি পায়।
অ্যানেরোবিক ব্যায়াম
ফ্লেক্সিবিলিটি বা স্ট্রেচিং ব্যায়াম: এই ব্যায়াম শরীরের মাংসপেশির সংকোচন ও প্রসারণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এই ব্যায়াম করার উদ্দেশ্য হলো শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের রক্ত সঞ্চালনের ব্যাপকতা বৃদ্ধি করা যাতে আঘাতের প্রবণতা হ্রাস পায়।
ফ্লেক্সিবিলিটি বা স্ট্রেচিং ব্যায়াম
ধনুরাসন: ম্যাটের উপর উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন।পাঁ দুটো হাঁটুর পিছন দিক থেকে ভেঙ্গে দিন।তারপর কোমর বাঁকিয়ে দুইহাত পেছন দিক দিয়ে পায়ের দুই গোড়ালি উপরে শক্ত করে ধরুন।প দুটোকে যতটা পারা যায় মাথার কাছে টেনে আনুন।
ধনুরাসন
উৎকটাসন: সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে। তারপর দুই হাত সোজা করে সামনের দিকে বাড়িয়ে দিতে হবে। এবার মেরুদন্ড সোজা রেখে চেয়ারে বসার মত করে ধীরে ধীরে কোমর সহ নিতম্বকে নামাতে থাকুন। পুরো দেহের ভঙ্গি টা হবে হবে বাংলার দ এর মত।
উৎকটাসন
তবে হাত সামনের দিকে ছড়ানোই থাকবে।খেয়াল রাখতে হবে বুক যেন সোজা থাকে। এবার শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ১০ পর্যন্ত গুনতে হবে। এভাবে তিনবার করতে হবে।
Cobra Pose: এই ব্যায়াম করার জন্য প্রথমে সমান্তরাল একটি স্থানে উপুড় হয়ে সোজাসুজি শুয়ে পড়তে হবে।তারপর দুই হাত মাটিতে ভর দিয়ে মাথাটা উপরের দিকে তুলতে হবে।এতে শরীরের উপরের অংশে প্রেসার পড়ে যা উচ্চতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করবে।
Cobra Pose
এই অবস্থায় ১৫ সেকেন্ড থাকতে হবে। প্রতিদিন এই ব্যায়ামটি ১০ মিনিট করতে হবে। ৩ মাস এই ব্যায়ামটি করলে ফিগার হবে সুঠাম ও ফিট।

বালাসান: প্রথমে একটি নরম ম্যাট বিছিয়ে তার উপরে নামাজ পড়ার মতো করে বসুন তারপর হাত দুটো তুলে সামনের দিকে ঝুঁকে সিজদার মত দুই পায়ের মাঝে শরীরকে রেখে দুই হাত বিছিয়ে উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন। শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখবেন এভাবে অন্তত পাঁচ মিনিট আসনটি করুন।
বালাসানা
পবন মুক্তাসন: প্রথমে আপনি চিৎ হয়ে শুয়ে পড়বেন তারপর পা দুটো লম্বা করে সামনের দিকে রাখুন। পায়ের আঙ্গুলগুলো বাইরের দিকে থাকবে। দুটো হাত শরীরের সাথে লাগিয়ে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে ডান পাটা উপরের দিকে তুলে হাঁটু ভেঙ্গে বুকের কাছাকাছি নিয়ে আসুন।
পবন মুক্তাসন
তারপর পা দুটো এমন ভাবে দুই হাত দিয়ে ধরতে হবে যেন বাম হাতের উপর ডান হাতটি থাকে। তারপর আস্তে করে বুকের উপর হালকা চাপ দিন। এভাবে অন্তত ৩০ সেকেন্ড আসনটি করুন। এভাবে একটি পা হয়ে গেলে আবার আরেকটি পা করুন।

বুদ্ধ পদ্মাসন: প্রথমে আপনি মুক্ত পদ্মাসনের মত বসে পড়ুন। পেছন দিক থেকে ডান হাত ঘুরিয়ে এনে ডান পায়ের যে বুড়ো আঙ্গুল রয়েছে তাকে ধরুন আবার বাম হাত ঘুরিয়ে এনে বাম পায়ের যে বুড়ো আঙ্গুল রয়েছে তাকে ধরুন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখবেন এভাবে অন্তত ১ মিনিট থাকবেন। এই আসনটি প্রতিদিন পাঁচ বার করুন।
বুদ্ধ পদ্মাসন
ভিপারিতা করানি: প্রথমে আপনি চিৎ হয়ে মেঝের ওপর শুয়ে পড়ুন তারপর আস্তে আস্তে দুটো পা উপরের দিকে তুলুন, এরপর দুটো হাত মাজাতে রেখে ঠেস দিয়ে পিঠের উপরের অংশ মেঝেতে রেখে বাদবাকি অংশ উপরের দিকে থাকবে এভাবে অন্তত ২০থেকে ৩০ সেকেন্ড থাকুন। শ্বাস-প্রশ্বাস স্বাভাবিক রাখবেন।
ভিপারিতা করানি
মালাসন: যখন আপনি মাটিতে যাবেন তখন শ্বাস ছেড়ে দিবেন আবার যখন উঠবেন তখন শ্বাস নিবেন। এভাবে ২ থেকে ৩ বার করতে হবে ।এরপর আস্তে আস্তে বসবেন গোড়ালির উপর ভর দিয়ে এরপর আপনার কনুই দুটি হাঁটুর সংযোগস্থলে সোজা করে ঠেকিয়ে জোড়হাত করে বসবেন। এভাবে ২০ থেকে ৩০ সেকেন্ড বসে থাকবেন।

লেখকের শেষকথা

আশা করছি ,উপরের আর্টিকেলটি আপনারা খুব ভালো মতো পড়েছেন। ফলে আপনারা জেনে গেছেন স্তন বড় করার জন্য কি কি নিয়ম মেনে চলতে হবে যদি সঠিক সময়ে সঠিক নিয়মে ব্যায়াম ও পুষ্টিকর খাদ্য গ্রহণ করেন ,চটকদার বিজ্ঞাপনের কবলে না পড়েন, যদি সমস্যা থাকে তাহলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ মেনে চলবেন।

তাহলে আশা করা যায় আপনাদের স্তন হবে সুডৌল ও উন্নত।উপরের আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন।যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩