সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিন

ব্যাংকে চাকরির জন্য কি পড়তে হবেবন্ধুরা আজকের আর্টিকেলটিতে বিস্তারীতভাবে আলোচনা করা হয়েছে সরকারি চাকুরীতে কোটা পদ্ধতি সম্পর্কে।সাধারনত এই কোটা ব্যবস্থা চালু করা হয় মুক্তিযুদ্ধের পরে। এটা করা হয় মুলত মুক্তিযুদ্ধের সাথে জড়িত বীর মুক্তিযোদ্ধাদের পরিবারগুলো ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্থ হয় এই পুরনের জন্য এই ব্যবস্থা করা হয়েছিলো। 
সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি
এছাড়া ৬৪ টি জেলাতেও এই কোটার ব্যবস্থা করা হয় মুলত পিছিয়ে পড়া জেলগুলোর মানুষগুলোকে মুল স্রোতে ফিরিয়ে আনার জন্য।

ভুমিকা

আজকের আর্টিকেলটি যদি মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে জানতে পারবেন কিভাবে সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি চালু আছে আবার তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগের ক্ষেত্রে কি ধরনের কোটা ব্যবস্থা রয়েছে। সরকার কোটা সংক্রান্ত বিষয়ে কিছু নীতিমালা প্রনয়ন করেছেন যা আলোচনা করা হয়েছে। 

এছাড়া সরকারি চাকুরিতে যারা এতিম তাদের জন্যও কোটা ব্যবস্থা করা হয়েছে।সরকারি চাকুরীতে মুক্তিযোদ্ধা ও নারী কোটার বিশেষ ব্যবস্থা রয়েছে যেগুলো নীচে আলোচনা করা হয়েছে

কোটা পদ্ধতি কি

১৯৭১ সালে যারা মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন তাদের সন্তানদের বিশেষ সুবিধা প্রদান করার জন্য তৎকালীন সরকার এই কোটা প্রথা চালু করেন। ১৯৭২ সালে এই কোটা ব্যবস্থার প্রয়োগ শুরু হয়। কিন্তু তা বর্তমানে ভোটার পরিধি বৃদ্ধি পেতে থাকে। এখন তা বেড়ে মুক্তিযোদ্ধাদের নাতি-নাতনীদের জন্য এই কোটা প্রথা চালু করা হয়েছে।
এছাড়া দেশের সব জেলা একইভাবে অগ্রসরমান নয়, যার কারনে ৬৪ টি জেলার জন্য কোটা ব্যবস্থা চালু করা হয়।বাংলাদেশে এখন ২৫৮ ধরনের কোটা আছে। বাংলাদেশের PSC(Public Service Commission) সুত্রমাতে, ১ম শ্রেনীর চাকুরীতে মোট ৫ টা ক্যাটাগরিতে কোটার ব্যবস্থা আছে। এরমধ্যে সবচেয়ে বেশি আছে মুক্তিযোদ্ধা কোটায়।

১ম শ্রেনীর সরকারি চাকুরীতে কোটা
  • মুক্তিযোদ্ধা কোটা - ৩০%
  • জেলা কোট - ১০%
  • নারী কোটা - ১০%
  • উপজাতি কোটা - ৫%
  • প্রতিবন্ধী কোটা - ১%

সরকারি চাকরিতে কোটা পদ্ধতি

১ম গ্রেড হতে ১৩তম গ্রেডের পদে মেধা ভিত্তিক নিয়োগের ক্ষেত্রে জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের ০৪ অক্টোবর ২০১৮ তারিখের পরিপত্র নং- ০৫.০০.০০০০.১৭০.১১.০৭.১৮.২৭৬ এবং পরবর্তী পর্যায়ে উক্ত স্মারকের সংশোধনী দ্বারা ১৩ তম ও তদুর্ধ্ব গ্রেডের পদে অর্থাৎ ১ম গ্রেড হতে ১৩ তম গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোটা প্রথা বিলুপ্ত করা হয়।

ফলে উক্ত গ্রেড সমুহের পদে কেবল মেধার ভিত্তিক সরাসরি নিয়োগ করতে হবে।তবে ১৪ তম গ্রেড হতে ২০ তম গ্রেডের পদে কোটার ক্ষেত্রে সরকারি দপ্তর/স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়িত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং কর্পোরেশনের চাকুরীরর ক্ষেত্রে ১৪ তম গ্রেড হতে ২০ তম গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য বিভিন্ন ধরনের কোটার হার নিম্নরুপ:


বিভিন্ন ধরনের কোটা

কোটার শতকরা হার

কোটার শতকরা হার



জেলা কোটা

জেলা কোটা বহির্ভুত

এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধি (জেলা কোটা বহির্ভুত)


১০%

জেলা কোটা

(জনসংখ্যার ভিত্তিতে জেলাওয়ারী বন্টন):

(ক) (১) মুক্তিযোদ্ধা এবং উপযুক্ত মুক্তিযোদ্ধা

প্রার্থী পাওয়া না গেলে

মুক্তিযোদ্ধা ও শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা

এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে

পুত্র কন্যার পুত্র-কন্যা

(২) সরকারি কর্মচারী

(মুক্তিযোদ্ধাদের জ্যেষ্ঠতা)

বিধিমালা,১৯৭৯ এর ৩ নং বিধিতে বর্ণিত

মুক্তিযোদ্ধা কর্মচারীদের সন্তানগণ।

(৩) মুজিরনগর কর্মচারীদের সন্তানগণ।

৩০%



(খ) মহিলা কোটা

১৫%



(গ) ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী কোটা

০৫%



(ঘ)(আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্যদের কোটা

১০%



(ঙ) জেলার সাধারন প্রার্থীদের জন্য

৩০%



মোট হার

৯০%

১০%

জনপ্রশাসন স্মারক নং সম(বিধি-১)-এস-৮/৯৫(অংশ-২)-৫৬(৫০০),তারিখ: ১৭ মার্চ ১৯৯৭, সম(বিধি-১) এস-৩/৯৯ (অংশ-১)-৫০(১০০০), তারিখ:২৪ মার্চ, ১৯৯৯, ০৫. ১৭০. ০২২. ০৭. ০১. ১২৪. ২০১. ২৬ তারিখ:১২ জানুয়ারি, ২০১২ এবং স্মারক নং-০৫. ০০. ০০০০. ১৭০. ১১. ০৬১. ১৪. ৩৮ , তারিখ:২৭ জানুয়ারি,২০১৫,০৪ অক্টোবর,২০১৮ তারিখের পরিপত্র নং-০৫. ০০. ০০০০. ১৭০. ১১. ০৭. ১৮-২৭৬ ।

৩য় ও ৪র্থ শ্রেণীর কর্মচারী নিয়োগে কোটা পদ্ধতি

তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেনীর (১৪ থেকে ২০ গ্রেড পর্যন্ত) সরকারি চাকুরীতে কোটা পদ্ধতি বহাল থাকছে। প্রথম ও দ্বিতীয় শ্রেনীর চাকুরীতে কোটা বাতিল প্রস্তাব মন্ত্রিসভায় অনুমোদন করা হয়। ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ও পিছিয়ে পড়া জনগোষ্ঠীর ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি অনুসৃত হবে কিনা তা সরকার চাইলে তাদেরকে কোটা দিতে পারবে।
এর আগে ১ম ও ২য় শ্রেনীর সরকারি চাকুরীতে (৯ম থেকে ১৩ তম গ্রেড) কোনো কোটা না রাখার সুপারিশ করে কোটা পর্যালোচনায় গাঠিত উচ্চ পর্যায়ের কমিটি। এছাড়া কমিটিতে ৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর চাকুরীতে কোটা বহাল রাখতে বলা হয়েছে।

গত ১৭ সেপ্টেম্বর মন্ত্রিসভার ব্রিফিংয়ে কমিটির প্রধান ও মন্ত্রিপরিষদ সচিব শফিউল আলম জানান, ওই গ্রেড পর্যন্ত সরকারি চাকুরীতে প্রবেশের ক্ষেত্রে কোটা পদ্ধতি পুরোপুরি বাতিলের সুপারিশ করা হয়েছে। তবে (১৪ থেকে ২০ গ্রেড) পর্যন্ত চাকুরীতে কোটা রাখার সুপারিশ করা হয়। ১ম ও ২য় শ্রেনীর চাকুরীতে কোটা বাতিল করা হয়। 
এতদিন সরকারি চাকুরীতে ৫৬ শতাংশ কোটা প্রদান করা হতো যার মধ্যে মুক্তিযোদ্ধার সন্তানদের জন্য ৩০ শতাংশ, নারী ১০ শতাংশ, জেলা ১০ শতাংশ, ক্ষুদ্র নৃগোষ্ঠী ৫ শতাংশ, প্রতিবন্ধী ১ শতাংশ। সরকারি চাকুরীতে নিয়োগে কোটার পরিমান ১০ শতাংশে নামিয়ে আনার দাবিতে কয়েক মাস আগে জোরালো আন্দোলন গড়ে তোলে বাংলাদেশ সাধারন ছাত্র অধিকার সংরক্ষন পরিষদ। 

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সহ সারা দেশের বিশ্ববিদ্যালয় ও কলেজগুলোতে আন্দোলন ছড়িয়ে পড়ে। টানা আন্দোলনের পরিপ্রেক্ষিতে জাতীয় সংসদে দেওয় ভাষনে প্রধানমন্ত্রী ঘোষনা দেন “কোটা থাকবে না শতভাগ নিয়োগ হবে মেধার ভিত্তিতে”।এরপর সরকারি চাকুরীতে কোটা বাতিল বা সংস্কারের জন্য উচ্চ পর্যায়ের কমিটি গঠন করা হয়।

সরকারি চাকরিতে এতিম কোটা কি

সংস্থাপন মন্ত্রনালয়ের সুত্র:(১) সংস্থাপন মন্ত্রনালয়ের স্মারক নং-সম/আর-১/এস-৫/৯০-২৩০ (২৫০) তারিখ:৩০-০৬-১৯৯০ ইং/ ১৫-০৩-১৩৯৭বাং ও সংস্থাপন মন্ত্রনালয়ের স্মারক নং-সম(বিধি-১) এস-৮/৯৫(অংশ-২)-৫৬ (৫০০) তারিখ:১৭-০৩-১৯৯৭ ইং/০৩-১২-১৪০৩ বাং। 

স্মারকদ্বয়ের মাধ্যমে সকল সরকারী, স্বয়ত্তশাসিত/আধা-স্বয়াত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং কর্পোরেশনের চাকুরীর নন-গেজেটেড পদে সরাসরি নিয়োগের জন্য এতিমখানার নিবাসী ও শারীরিক প্রতিবন্ধীদের জন্য ১০ % কোটা সংরক্ষন করা হয় এবং ইহা জেলা কোটা বর্হিভুত রাখা হয়।

সরকারি চাকরিতে মুক্তিযোদ্ধা কোটা

সংস্থাপন মন্ত্রনালয়ের ১৭/০৩/১৯৯৭ খ্রিঃ তারিখের সম(বিধি-১) এস-৮/৯৫(অংশ-২)-৫৬(৫০০) নং স্মারকের ১ নং অনুচ্ছেদের সারনীর ”বিভিন্ন ধরনের কোটা” সংক্রান্ত কলামের ৩(ক) নং ক্রমিক অংশ নিম্নরুপভাবে সংশোধন করা হয়।

(ক) মুক্তিযোদ্ধা এবং উপযুক্ত মুক্তিযোদ্ধা প্রার্থী পাওয়া না গেলে মুক্তিযোদ্ধা/শহীদ মুক্তিযোদ্ধাদের পুত্র-কন্যা এবং পুত্র-কন্যা পাওয়া না গেলে পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যার পুত্র-কন্যা।

সরকারি চাকুরিতে নারী কোটা 

নারীর ক্ষমতায়নে ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য নানা ধরনের কর্মসুচি গ্রহন করা হয়েছে। এই কর্মসুচির আওতায় সরকারি-আধা সরকারি চাকুরীতে নিয়োগের জন্য কোটা নির্ধারনের বিধান করা হয়েছে।১ম ও ২য় শ্রেনীর চাকুরীতে ৪৫ শতাংশ পদ মেধা কোটায় নির্বাচনের পর অবশিষ্ট পদের জন্য অন্যান্য কোটার সঙ্গে ১০ শতাংশ নারী কোটা।

৩য় ও ৪র্থ শ্রেনীর চাকুরীতে মেধাভিত্তিক জেলা কোটায় নির্বাচনের পাশাপাশি ১৫ শতাংশ নারী কোটা ও প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধাভিত্তিক জেলা কোটায় নির্বাচনের পাশাপাশি ৬০ শতাংশ নারী কোটা সংরক্ষিত রেখে নিয়োগ দেওয়া হয়ে থাকে। এতে নারীরা সরকারি চাকুরীতে পুরুষ প্রার্থীর সঙ্গে মেধা কোটায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে।
প্রতিদন্দ্বিতা করে নিয়োগ লাভের পাশাপাশি সংরক্ষিত কোটায়ও নিয়োগ লাভের সুবিধা পেয়ে থাকেন।নারীর ক্ষমতায়ন ও অর্থনৈতিক মুক্তির জন্য সরকারি চাকুরীতে কোটা সংরক্ষন নয় বরং ভিন্ন পন্থা উদ্ভাবন করা প্রয়োজন। সব শ্রেনির সরকারি চাকুরির নিয়োগের বিধিতে নারীদের কেবল মেধায় প্রতিদ্বন্দ্বিতা করে নিয়োগ পাওয়ার বিধান রাখা হয়। 

কোটা সংরক্ষন ব্যবস্থা বিলোপ করার বিষয়ে ভেবে দেখা প্রয়োজন।কারন অতিরিক্ত কোটার কারনে দেশের মেধাবীরা একসময় সরকারের গুরুত্বপুর্ন জায়গায় চাকুরী করতে পারবেন না।ফলে ভয়াবহ সংকট সৃষ্টি হতে পারে।যা আমাদের রাষ্ট্রের জন্য মোটেও ভালো হবে না।

কোটা সংক্রান্ত সরকারি নীতিমালা 

২০১৮ সালে ৪ঠা অক্টোবর জনপ্রশাসন মন্ত্রনালয়ের কোটা বাতিলের পরিপত্রে বলা হয়,সরকারি দফতর, স্বায়ত্তশাসিত/আধা-স্বায়ত্তশাসিত প্রতিষ্ঠান এবং বিভিন্ন কর্পোরেশনের চাকুরিতে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে সরকার ১৯৯৭ সালের ১৭ মার্চের পরিপত্রের কোটা পদ্ধতি নিম্নোক্তভাবে সংশোধন করেছে।

৯ম গ্রেড এবং ১০ম থেকে ১৩ তম গ্রেডের পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে মেধার ভিত্তিতে নিয়োগ দেয়া হবে।একইসঙ্গে এসব পদে নিয়োগের ক্ষেত্রে বিদ্যমান কোট পদ্ধতি বাতিল করা হলো।আগে সরকারি চাকুরীতে সংরক্ষিত কোটা ৫৬ শতাংশ। বাকি ৪৪ শতাংশ নেওয়া হয় মেধা যাচাই এর মাধ্যমে। 

বি.সি.এস এ নিয়োগের ক্ষেত্রে মুক্তিযোদ্ধা কোটায় ৩০ শতাংশ, জেলা কোটায় ১০ শতাংশ, নারী কোটায় ১০ শতাংশ, উপজাতি কোটায় ৫ শতাংশ চাকরির সংরক্ষণ করা আছে। এই ৫৫ শতাংশ কোটায় পূরণযোগ্য প্রার্থী পাওয়া না গেলে সেক্ষেত্রে ১ শতাংশ পদে প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের নিয়োগের বিধান ছিল। 
কিন্তু কোটা বাতিল করে পরিপত্র জারির পরও মুক্তিযোদ্ধা কোটা বহাল রয়েছে বলে একটা বিভ্রান্তির সৃষ্টি হয়।জেলা প্রশাসন মন্ত্রণালয়ের চিঠিতে আরও বলা হয় ২০১৮ সালের ৫ এপ্রিল জারি করা স্মারক অনুযায়ী তৃতীয় ও চতুর্থ শ্রেণীর পদে সরাসরি নিয়োগের ক্ষেত্রে কোন বিশেষ কোটায় যেমন:মুক্তিযোদ্ধা, মহিলা, ক্ষুদ্র নৃ-গোষ্ঠী, এতিম ও শারীরিক প্রতিবন্ধী।

এছাড়া আনসার ও গ্রাম প্রতিরক্ষা সদস্য কোন পদ যোগ্য প্রার্থীর অভাবে পূরণ করা সম্ভব না হলে অপূর্ণ পদগুলো জেলার প্রাপ্যতা অনুযায়ী নিজ নিজ জেলার সাধারণ প্রার্থীদের মধ্য থেকে মেধাতালিকার শীর্ষে অবস্থানকারী প্রার্থীদের দ্বারা পূরণ করতে হবে। ৯ থেকে ১৩ তম গ্রেড পর্যন্ত নিয়োগের ক্ষেত্রে সব ধরনের কোটা উঠিয়ে দেয়া হয়।

লেখকের শেষকথা

আশা করছি ,উপরের আর্টিকেলটি আপনারা খুব ভালো মতো পড়েছেন। ফলে আপনারা জেনে গেছেন সরকারি চাকুরীতে যে কোটাগুলো রয়েছে সে সম্পর্কে।এছাড়াও জানতে পেরেছেন কোটা সংক্রান্ত সরকারি নিতীমালাগুলো সম্পর্কে । উপরের আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন।

যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩