অনিয়মিত মাসিকের কারণ ও প্রতিকার সম্পর্কে জেনে নিন

বন্ধুরা,আজকের আর্টিকেলটি থেকে জানতে পারবেন অনিয়মিত মাসিকের কারন ও প্রতিকার সম্পর্কে।আরোও জানতে পারবেন এক মাসে দুইবার মাসিক হওয়ার কারন ও প্রতিকার নিয়ে।মাসিক হলো নারী দেহের স্বাভাবিক প্রক্রিয়া যা প্রকৃতিগত ভাবে হয়ে থাকে।কিন্তু এই মাসিক প্রক্রিয়ায় যদি ব্যাঘাত ঘটে তাহলে তা অনিয়মিত ভাবে হয়। যা আপনার স্বাভাবিক জীবনের উপর প্রভাব ফেলে।
অনিয়মিত-মাসিকের-কারণ-ও-প্রতিকার

ভূমিকা

এই আর্টিকেল থেকে জানতে পারবেন মাসিক কি কারনে অনিয়মিত হয় এবং এর থেকে পরিত্রানের উপায় কি, কেনো মাসে দুইবার মাসিক হয়, মাসিক যে অনিয়মিত হচ্ছে তা বোঝার উপায় কি,বাচ্চা নিতে হলে কি করতে হবে, ডাক্তারের কাছে কখন যাবেন এবং ডাক্তারের পরামর্শে কি ওষুধ খাবেন ইত্যাদি সম্পর্কে।

অনিয়মিত মাসিকের কারণ ও প্রতিকার 

১২ বছর থেকে ৫৫ বছর বয়সী নারীদের ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর মাসিক হয়ে থাকে। অনেক সময় এই নিয়মে ব্যত্যয় ঘটে থাকে। কখনোও সময়ের এক সপ্তাহ পরেও মাসিক হতে পারে। আবার অনেক সময় এক মাস বা তার যে বেশিদিন সময় লাগতে পারে। নির্দিষ্ট সময়ের মধ্যে যদি মাসিক না হয় তাহলে এটা নিশ্চিন্তার বিষয়।

যেসব কারনে মাসিক অনিয়মিত হয়

থাইরয়েড হরমোনের ভারসাম্যহীনতা: আপনাদের গলার নীচে ‍দেখবেন থাইরয়েড গ্রন্থী থাকে এই থাইরয়েড গ্রন্থী আমাদের শরীরে সকল কার্যকলাপকে স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে। থাইরয়েড গ্রন্থি থেকে হরমোন নিঃসরণের পরিমাণ কম বেশি হলে শরীরের পুরো কার্যকলাপে বিঘ্ন ঘটে। ফলে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।

অতিরিক্ত ব্যায়াম ও ওজন কমে যাওয়া: আপনি যদি অতিরিক্ত ব্যায়াম ও কঠিন ডায়েট করে থাকেন তাহলে হঠাৎ করে ওজন কমে যেতে পারে। এতে আপনার মাসিকে অনিয়ম ঘটতে পারে।

পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম: এটি একটি হরমোন ঘটিত সমস্যা।পলিসিস্টিক ওভারি সিনড্রোম হলে শরীরে তিনটি হরমোন যেমন: এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন উৎপাদন কমে যায় ও নারীদের মুখে স্তনের চারিদিকে লোম গজায়।
এছাড়া জরায়ুর বিভিন্ন জটিলতা হলে,সহবাসের সময় পুরুষের শরীর থেকে যে সমস্ত রোগ আসে যেমন:গোনোরিয়া,সিফিলিস,আবার শরীরে কোন টিউমার ও ক্যানসারে ভুগলে,আপনারা যারা শিশুকে দুধ খাওয়ান তাহলে মাসিক অনিয়মিত হয়।

অতিরিক্ত মানসিক চাপ: অতিরিক্ত মানসিক চাপে পড়লে হাইপোথ্যালামিক অ্যামেনোরিয়া হতে পারে।ফলে হরমোনের স্বাভাবিক কার্যকলাপ ব্যাহত হয় যা শরীরের উপর প্রভাব ফেলে।এর ফলে মাসিক অনিয়মিত হয়।যেমন:আপনজন কেউ মারা গেলে,বিবাহ বিচ্ছেদ হলে,প্রেমে বিচ্ছেদ হলে,পরীক্ষায় অকৃতকার্য হলে বা অন্যকোন মানসিক আঘাত পেলে।

জন্মনিয়ন্ত্রন: আপনি যদি বিভিন্ন জন্মনিয়ন্ত্রন পদ্ধতি যেমন:পিল, ইংজেকশন, প্যাঁচ, IUD ইত্যাদি ব্যবহার করেন। আবার যদি আপনি ধুমপান,অ্যালকোহল,ক্যাফেইন ইত্যাদি খেয়ে থারেন তাহলে মাসিক অনিয়মিত হতে পারে।

ভিটামিন যুক্ত খাবার অনিয়মিত মাসিক প্রতিরোধে একমাত্র প্রতিকার

ভিটামিন বি, সি, ডি রোগ প্রতিরোধে সহায়তা করে। ফলে শরীর থাকে রোগ মুক্ত । এই ভিটামিন যুক্ত খাবার খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

তাই নীচে উল্লেখিত খাবার গুলো কেনো খাবেন তার বর্ননা করা হয়েছে।তাই মনোযোগ দিয়ে পড়লে খাবারগুলো সম্পর্কে একটা ধারনা আসবে এবং নিয়মিত খাবেন তাহলে আপনাদের অনিয়মিত মাসিকের সমস্যায় পড়তে হবে না।

মুলা :মুলা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি আমাদের দেশে দুই ধরনের মুলা পাওয়া যায় সাদা মুলা ও লালমুলা। এটা এমন একটি খাবার যা রান্না করে খাওয়া যায় আবার কাঁচাও খাওয়া যায় অথবা সালাতেও এটি ব্যবহৃত হয়।মূলা তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C ও ভিটামিন A থাকে। এই সবজির ব্যাপক ঔষধি গুন রয়েছে। ক্যান্সার প্রতিরোধে এই সবজিটি দারুন কাজ করে।
এছাড়াও এতে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। আলসার ও বদহজম প্রতিরোধে সহায়তা করে ও ওজন কমাতেও এর তুলনা নেই।সাধারণত কিডনি ও পিত্তথলিতে যে পাথর হয় তা প্রতিরোধে সহায়তা করে এই সবজিটি। এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।মুলা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। 

অর্শ রোগ ,শ্বেত রোগে এই সবজির কার্যকারিতা ব্যাপক। বিভিন্ন রকম ক্ষত সারাতেও এটি বেশ কার্যকর।এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

ফুলকপি: শীতের সবজি গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম পুষ্টিকর একটি সবজি। এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন A,B ও C রয়েছে ।এছাড়াও রয়েছে এতে উচ্চমাত্রায় আয়রন ,ফসফরাস ,পটাশিয়াম সালফার ।শরীরের রক্ত তৈরিতে আয়রন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যা গর্ভবতী মা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য একটি উপকারী সবজি ।

ফুলকপি কোলেস্টোরল মুক্ত সবজি হওয়ায় আমাদের শরীর বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।এই সবজি মূত্রথলি এবং প্রোস্টেট, স্তন, ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন C থাকায় সর্দি,কাশি,জ্বর প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

বাঁধাকপি: এটিও একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর শীতকালীন সবজি। বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, মিনারেল,অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন C ও E। বাঁধাকপিতে যে ভিটামিন C রয়েছে তা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। বয়স্ক মানুষ যারা বাঁধাকপি খায় তাদের হাড়জনিত সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম হয়।

এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এটি ওজন কমাতেও সহায়তা করে কারণ বাঁধাকপি সালাত খেয়েই সারা বেলা থাকা যায়। এটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

শিম :আমিষের অন্যতম উৎস হলো এই সবজি।শিমের মধ্যে যে বীজ রয়েছে তার ডাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই বীজে প্রচুর পরিমাণে আমিষ,খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। শিমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় শরীরকে কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত রাখতে সহায়তা করে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

শিম রক্তে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বাড়িয়ে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। শিশুদের পুষ্টি জড়িত রোগ, মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সমাধান এই সবজি সহায়তা করে ।শিমের ফুল সাধারণত রক্ত আমাশার ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

গাজর: এই সবজিও অত্যন্ত পুষ্টিকর সুস্বাদু এবং আঁশযুক্ত খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে বিটাক্যারোটিন আমাদের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারও প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে ।এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

টমেটো: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন C আছে ।কাঁচা পাকা দুই অবস্থাতেই এই সবজি ফলটি খাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি। টমেটোতে যে ভিটামিন C আছে তা ত্বক ও চুলের রুক্ষতা দূর করে। বিভিন্ন চর্মরোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে ।টমেটোতে লাইকোপেন নামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

অতি বেগুনি রশ্মির যে খারাপ প্রভাব রয়েছে তা থেকে মানুষের চামড়াকে রক্ষা করে। টমেটোতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন শরীরের মাংসপেশিকে মজবুত রাখে। এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

পালং শাক: এ সবজিটি অত্যন্ত উচ্চমানের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বহন করে। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ,ফলিক এসিড ,আয়রন ,ফসফরাস রয়েছে তাই বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি সহায়তা করে ।এটি প্রোস্টেট ক্যান্সার ওভারিয়ান ক্যান্সার ,আর্থারাইটিস অষ্টিওপরোসিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে তোলে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

ব্রুকলি: এটি একটি কপি জাতীয় সবজি।এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড ফাইবার ও এন্টি অক্সিডেন্ট হয়েছে। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু একটি সবজি। বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন রাতকানা,চোখের আরও বিভিন্ন রোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

ধনেপাতা: ধনেপাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন A ও C, ফলিক এসিড যা চুলের ক্ষয় রোধ করে। ত্বকের প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে ।এই সবজিতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ।এই সবজিটি শরীরকে চর্বিমুক্ত রাখতে সহায়তা করে ।এই সবজিতে কোন কোলেস্টেরল না থাকাই হার্টের রোগ থেকে মুক্তি।

এই সবজি ঠোট ফাঁটা, জ্বর, সর্দি ,কাশির বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ রাখে। এটি একটি ওষুধি গুণসম্পূন্ন সবজি।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

রসুন: শতাব্দী ধরে আমাদের রান্নায় রসুন একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা এবং রোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি, সি ,ক্যালসিয়াম ,পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং সেলেনিয়াম। রসুনের এই উপাদান গুলো আমাদের দাঁত ও মস্তিষ্কের বিকৃতি থেকে রক্ষা করে।রসুনের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
রসুন কোলন ক্যান্সার ও পেটের ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে। এতে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান থাকার কারণে এটি ভেষজ চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মশলা।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

বাদাম:বাদামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন,ফাইবার,ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই তামা ম্যাগনেসিয়াম ও রিবোফ্লেবিন। এছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম,সেলেনিয়াম,জিংক,ভিটামিন বি,নায়াসিন থায়ামিন এবং ফলিক এসিড।বাদাম যে কোন উপায়ে খাওয়া যায় তবে এটি ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

বাদামে বিভিন্ন ধরনের অ্যামাইনো এসিড থাকায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। বাদামের মধ্যে যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে তা হাড় গঠনে এবং হাড়কে মজবুত রাখতে সহায়তা করে। এর মধ্যে যে সেলেনিয়াম আছে তা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে।ভিটামিন ই কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

চিয়া বীজ: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো এসিড ও প্রোটিন রয়েছে যা মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে।এছাড়াও এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড,শর্করা এবং ফাইবার,ক্যারসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য।কেউ যদি নিয়মিত চিয়া বীজ খায় তাহলে সে হার্টের বোগ থেকে বেঁচে থাকতে পারে।এটি দুগ্ধজাত পণ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে।

এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এটিতে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা রক্তে সুগারের মাত্রাকে কমিয়ে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করে।এই ভিটামিন যুক্ত সবজিটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে। 

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন: এস্ট্রোজেন, প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

আম: বাংলাদেশের এটি একটি জনপ্রিয় জনপ্রিয় ফল। এই ফল খায় না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। সাধারণত এপ্রিল মাস থেকেই আম পাওয়া যায় এবং মে মাসের শুরু থেকে আম পাকতে শুরু করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও সোডিয়াম। এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।ক্যান্সার কোষ কে মেরে ফেলে।

এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।আমে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে যা জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। আমে খেলে দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে।যাদের লিভারের সমস্যা আছে তাদের কাঁচা আম খাওয়া উচিত ।এটি বাইন নামে এক ধরনের এসিড নিঃসরণ করে যা অন্ত্রের মধ্যে খারাপ ব্যাকটেরিয়া গুলোকে হত্যা করে নতুন রক্ত উৎপাদনের সহায়তা করে।

এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

এছাড়াও এতে রয়েছে খনিজ লবণ ভিটামিন বি, ই সেলেনিয়াম এনজাইম ,সাইট্রিক এসিড।আম খেলে মুখের ত্বক মসৃণ থাকে, চুল পড়া কমে,হজমের সমস্যা দূর হয় ,চোখের যে নানারকম রোগ রয়েছে তা দূর হয় এছাড়া এই ফলটি দিয়ে জ্যাম জেলি আচার তৈরি হয়।

কাঁঠাল: এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় ফল কাঁঠাল রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা। যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় ১০০ গ্রাম কাঁঠালের রয়েছে ৯০ গ্রাম ক্যালরি খনিজ লবণের পরিমাণ ০.৯ গ্রাম। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ডায়াবেটিকস রোগীদের কাঁচা কাঁঠাল খুব উপকারী ।

এছাড়াও রয়েছে থায়ামিন,রিবোফ্লেবিন,ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,আয়রন,সোডিয়াম জিংক এবং নায়াসিন। এই ফলে ভিটামিন এ থাকায় এটি রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে এছাড়া এই ফলটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

লিচু: লিচু সাধারণত গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। লিচুর মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা টিউমার প্রতিরোধে সহায়তা করে এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য শক্তি শর্করা আমিষ ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি আয়রন রয়েছে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

জাম: বমি বমি ভাব খাবারে অরুচি ইত্যাদি নিরাময়ে জামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জামে প্রচুর পরিমাণে শর্করা ,আমিষ ,ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ,ক্যারোটিন রয়েছে। এই ফল শরীরের হাড়কে মজবুত করে ডায়রিয়া ও আলসার নিরাময় করতে সহায়তা করে । জাম ত্বককে ভালো রাখে স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে জামের মধ্যে এমন এক ধরনের নির্যাস আছে যা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি র‌্যাডিকেলের বিরুদ্ধে কাজ করে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

পেয়ারা: পেয়ারা এমন একটি ফল যা বাংলাদেশে সারা বছরই পাওয়া যায়।একটি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ৫১ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি, শর্করা ১১.২০ গ্রাম ০.৯০ গ্রাম আমিষ, ক্যালসিয়াম ১০ মিলিগ্রাম ২১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি আর ১০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

সফেদা: সফেদায় প্রচুর পরিমাণে গ্লকোজ থাকে। এ ছাড়া এর মধ্যে যে ক্যালসিয়াম ,আয়রন রয়েছে তা হাড় দাঁতকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। সফেদা অনিদ্রা,মানসিক টেনশন,উদ্বেগ,বিষন্নতা দূর করতে সহায়তা করে।

এতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন সি, ই, ক্যালসিয়াম ,ফসফরাস, কপার ,আয়রন সহ বহু প্রয়োজনীয় পুষ্টি এই ফলে রয়েছে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন ,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

তরমুজ: তরমুজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে। এছাড়া এই ফলটি মানুষের প্রোস্টেট ক্যান্সার,কলোন ক্যান্সার,ফুসফুসের ক্যান্সার,স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় গরমের দিনে মানুষ পানি শূন্যতা থেকে রক্ষা পায় ফলে শরীর সুস্থ সতেজ থাকে।

এছাড়া এর মধ্যে যে ক্যারোটিন রয়েছে তার চোখ ভালো রাখতে সহায়তা করে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

আমড়া: একটি ১০০ গ্রাম আমড়াতে রয়েছে ৬৬ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি ১৫গ্রাম শর্করা, ১.১০ আমিষ ৫৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,৯২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ৩.৯০ মিলিগ্রাম আয়রন ও ৮০০ মাইক্রগ্রাম ক্যারোটিন ,৮৩.২০ শতাংশ পানি। 

এটি পিত্ত ও কফ নিবারক এবং রুটি বর্ধক হিসাবে কাজ করে। এছাড়া আমড়া কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন ,প্রোজেস্টেরন,টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

আমলকি: আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি আছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই ফলটি ঠান্ডা মৌসুমে সর্দি ,কাশি নিবারনে সহায়তা করে ।এছাড়া এই ফলটি রুচি বাড়াতে সহায়তা করে ত্বক ও চুলকে সুন্দর রাখে, রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

বাতাবি লেবু: বাতাবি লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, থায়ামিন ,ক্যারোটিন ,আয়রন, ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস ,পটাশিয়াম ও সোডিয়াম রয়েছে। পেশি শক্তির দুর্বলতা ও ব্যাথা বেদনা দূর করতে বাতাবিলেবু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । পেশির দুর্বলতা ও ব্যথা দূর করতে বাতাবি লেবু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এছাড়া এই ফলটি ওজন ও এসিডিটি কমাতে সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এ ফলটির ভূমিকা অনস্বীকার্য।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

কামরাঙ্গা: কামরাঙ্গা ক্ষতিকর কোলেস্ট্রল কমাতে ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় স্কার্ভি রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন ,প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

গাব: গাবে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ,কার্বোহাইড্রেট ,ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই ফলটি ওজন হীনতা ও লো প্রেসারে যারা ভুগছেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী ফল ।এই ফলটি খেলে দুর্বলতা ও কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়।এছাড়া এই ফলটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

লাল মাংস: লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে।তাই প্রতিদিন একজন মানুষকে ওজন অনুযায়ী লাল মাংস গ্রহন করতে হবে।যেমন:একজন মানুষের যদি ৫০ কেজি ওজন হয় তাকে ৫০ গ্রাম লাল মাংস খেতে পারে।তবে কারো যদি কিডনি বা অন্য কোন রোগ থাকে তাহলে পরিমান কম করে খেতে হবে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত খাবারটি খেলে জরায়ুর পেশীর  তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

সেলমন ফিস: তৈলাক্তএই সামুদ্রিক মাছটিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি থাকে।এই মাছটি সপ্তাহে অন্তত ৪ আউন্স খাওয়া যেতে পারে।তবে গর্ভবতি মায়েদের ক্ষেত্রে পরিমানের ভিন্নতা দেখা যায়।এই মাছ খেলে হৃদরোগ,স্ট্রোক,ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

কলিজা: কলিজাতেও ভিটামিন ডি থাকে।৪০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত কলিজা খাওয়া যেতে পারে,তবে ৪০ বছর বয়স পার হয়ে গেলে পরিমিত হারে খাওয়ায় ভালো।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

ডিম: ডিম পেশি ও হার গঠনে সহায়তা করে।এবং যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে। একজন মানুষ ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারে,তবে ডিমের কুসুম দুই তিনটি খেলে কোন সমস্যা হবে না । তবে বয়স যদি ৪০ পার হয়ে যায় তাহলে তিনি সপ্তাহে দুটো ডিম খেতে পারবেন তবে ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশ সপ্তাহে চার দিন খেতে পারবেন।
এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

১ টি ডিমে রয়েছে
  • ক্যালোরি-১৪৩ এনার্জী
  • কার্বোহাইড্রেট-০.৭২গ্রাম
  • প্রোটিন-১২.৫৬গ্রাম
  • চর্বি-৯.৫১গ্রাম
  • ফসফরাস-১৯৮ মি.গ্রা
  • পটাসিয়াম-১৩৮ মি.গ্রা
  • জিংক-১.২৯ মি.গ্রা
মাশরুম: এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকায় একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ সপ্তাহে প্রতিদিন খেতে পারে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

কর্ড লিভার অয়েল
  • ১থেকে ১২ মাস= প্রতিদিন আধা চা চামচ
  • ১থেকে ৪ বছর= প্রতিদিন ১ চা চামচ
  • ৪ বছরের উর্ধ্বে= ১.৫ চা চামচ
  • প্রাপ্তবয়স্ক= প্রতিদিন ২ চা চামচ সিরাপ পানি,দুধের সাথে খেতে পারেন।
দুধ: দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

পনির: একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পনির খাওয়া উচিত এতে হজম শক্তির উন্নতি ঘটে ,হার্ট ভালো থাকে ,হাড় শক্ত হয়, মস্তিষ্কে ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

দই: একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের ১০০ থেকে ২০০ গ্রাম দই খাওয়া যথেষ্ট। এই পরিমাণ দই খেলে আপনার ভিটামিন ডি এর অভাব দূর হবে ।তবে এর চেয়ে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না কারণ বেশি খেলে অতিরিক্ত মাত্রায় ক্যালসিয়াম বেড়ে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন জটিল দেখা দিতে পারে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখে।

এই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

টুনা মাছ: একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ এক কৌটা টুনা মাছ সপ্তাহে খেতে পারেন। এই থেকেই তার শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি মিলবে।এছাড়া এই খাবারটি আপনার যৌন জীবনকে স্বাভাবিক রাখেএই ভিটামিন যুক্ত ফলটি খেলে জরায়ুর পেশীর তন্তুকে সংকুচিত করতে সাহায্য করে।

এবং বিভিন্ন হরমোন যেমন:এস্ট্রোজেন , প্রোজেস্টেরন, টেস্টোস্টেরন হরমোনের উৎপাদন বাড়িয়ে দিয়ে মাসিক চক্র স্বাভাবিক রাখতে সহায়তা করে।

এক মাসে দুইবার মাসিক হওয়ার কারণ ও প্রতিকার

আপনাদের অনেকেই এই সমস্যার মধ্যে রয়েছেন।মাসিকের সময় ঘনিয়ে আসলেই আতঙ্ক শুরু হয়।মনমেজাজ খারাপ থাকে পা,পেট,কোমড় ব্যাথা করে।এতে প্রেগন্যান্ট হয়ে যাওয়ার ভয় কাজ করে।অনিয়মিত মাসিকের কারনে Overian Cyst হতে পারে যা থেকে পরবর্তীতে ক্যানসার হওয়ার সম্ভাবনা থাকে।তাই বিষয়টি অবহেলা না করে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।

মাসে ২ বার মাসিক হওয়ার কারন

জরায়ুর বাইরে গর্ভধারন: American pregnancy association বলছে তাদের দেশের ৫০ জনের মধ্যে ১ জন Ectopic pregnancy অর্থাৎ জরায়ুর বাইরে গর্ভধারন করে। সাধারণত ভ্রুনের বিকাশ জরায়ুর মধ্যে হয়ে থাকে।কিন্তু Ectopic pregnancy তে ভ্রুনের বিকাশ ফ্যালোপিয়ান টিউব বা গর্ভের বাইরে পেটের যেকোন স্থানে ঘটে ফলে ভ্রুন সম্পুর্নরুপে বিকশিত হয় না ।

ফলে বাড়তে থাকে ও আকারে বড় হয়ে ফেটে যায় এবং রক্তক্ষরন হয় এই অবস্থাকে আমরা মাসিক ভেবে ভুল করি।

গর্ভপাতের কারনে: মেয়েদের গর্ভাবস্থা ও গর্ভপাত দুই সময়ে রক্তপাত হতে পারে। আমরা সাধারণত মনে করে থাকি গর্ভবস্থা মানে মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া।কেউ গর্ভবতী হওয়ার পরেও তিন মাসে যৌনমিলন করার ফলে রক্তপাত হয়ে থাকে।তবে গর্ভাবস্থায় প্রথম তিন মাসে যোনি পথে রক্তপাত হওয়া স্বাভাবিক।আবার এটা গর্ভপাতের লক্ষন হতে পারে।

জরায়ুর ফাইব্রয়েড:জরায়ুতে সাধারনত যে টিউমার হয়ে থাকে তা ফাইব্রয়েড নামে পরিচিত এটি ৩০ বছর বয়সের উর্ধ্বে নারীদের বেশী হয়ে থাকে।জরায়ু তৈরী হয় একটি মশৃন পেশীকোষ দিয়ে এই পেশীকোষ বৃদ্ধির কারনে জরায়ুতে ফাইব্রয়েড হয়ে থাকে।বেশীরভাগ নারীদের ফাইব্রয়েড হলে সেটা তারা বুঝতে পারেনা।ফাইব্রয়েডের কারনে রক্তক্ষরন বেশী হয়ে থাকে।

ক্যানসারে আক্রান্ত হলে:যোনিপথ বা ডিম্বাশয়ে ক্যানসার হলে নারীদের মাসে দুই বার রক্তপাত হতে পারে।এই অবস্থাকে কোনভাবেই অবহেলা করা যাবে না। প্রাথমিক পর্যায়ে থাকা অবস্থাতেই চিকিৎসকের শরনাপন্ন হতে হবে।

Endometriosis এর কারনে: জরায়ুর সবচেয়ে ভেতরের একটি স্তরের নাম endometrium. এই endometrium এর কোষ যদি জরায়ুর বাইরে বর্ধিত হয় তখন তাকে endometriosis বলে।এটির ভেতরে রক্ত থাকার কারনে কালো রংয়ের দেখায়।এই সিস্ট ডিম্বাশয়কে ক্ষতিগ্রস্ত করে।ভেতরে রক্তপাতের কারনে পাশাপাশি যে অঙ্গগুলো রয়েছে তা একে অপরের সাথে লেগে যায়।

ফলে মাসিকের সময় প্রচন্ড ব্যাথা করে এবং অনিয়মিত মাসিক হতে পারে অতিরিক্ত রক্তক্ষরন হতে পারে।Endometriosis এর কারনে মাসিক দুইবার হতে পারে।

Early menopause : যেসব মহিলাদের বয়স ৪৫ থেকে ৫০ বছর তাদের ১২ মাস মাসিক হয় না এই অবস্থাকে মনোপজ বলা হয়। এটি একটি স্বাভাবিক প্রক্রিয়া। যদি এটি সময়ের আগে ঘটে থাকে তাহলে তাকে প্রাথমিক মনোপজ বলা হয়।এই অবস্থায় মাসিক চক্র স্বাভাবিকভাবে আসে না এবং অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা হয়।
মনোপজ আসার আগে দুইবার মাসিক হয়।মনোপজ অবস্থাতে রক্তক্ষরন হয় যা দেখে নারীরা দ্বিতীয় মাসিক বলে মনে করেন।

Vaginal infection:আপনাদের অনেকের যোনিপথে বিভিন্ন ধরনের সংক্রমন হতে পারে যেমন:যোনিপথে ফোলাভাব, শুষ্কতা বা সব সময় ভেজা থাকার কারনে মাসিকের সময় অতিরিক্ত রক্তক্ষরন হতে পারে।এই ধরনের সংক্রমনের কারনে মাসে ‍দুইবার বা ততোধিক মাসিক হতে পারে।অতএব এই অবস্থায় অবহেলা না করে চিকিৎসকের স্বরনাপন্ন হতে হবে।

মাসে ২ বার মাসিক হওয়া এড়াতে করনীয়
  • শরীরের জন্য সহনীয় মাত্রার ব্যায়াম করুন।
  • সারাদিনে অন্ততপক্ষে ৪ থেকে ৫ মিটার পানি পান করুন।
  • মাসিকের সময় যদি বেশি ব্যথা হয়ে থাকে তাহলে যোগব্যায়াম করুন। এক্ষেত্রে চক্রাসন খুব কার্যকর ভূমিকা পালন করে।
  • মানসিক চাপমুক্ত থাকুন।
  • অনিমিত মাসিক হলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিন।

অনিয়মিত মাসিক হয়েছে তা বোঝার উপায়

নারীদের ২৮ থেকে ৩৫ দিন পর পর মাসিক হয়ে থাকে। অনেক সময় এই নিয়মে ব্যত্যয় ঘটে থাকে। কখনোও সময়ের এক সপ্তাহ পরেও মাসিক হতে পারে। আবার অনেক সময় এক মাস বা তার যে বেশিদিন সময় লাগতে পারে।কখনও রক্তপাত বেশী হয় আবার কোন মাসে কম হয় বা হয় না আবার অনেকের দুই তিনমাস পরপর মাসিক হয়ে থাকে।

ফলে সন্তান ধারন ক্ষমতা হ্রাস পাই।মেজাজ খিটমিটে হয়ে যায় এবং অসস্থিবোধ অনুভুত হয়।

অনিয়মিত মাসিক হলে বাচ্চা নেওয়ার উপায়

কারো যদি অনিয়মিত মাসিক হয় তার পক্ষে বাচ্চা হওয়া বেশ কঠিন কারন অনিয়মিত মাসিক মানে ডিম্বাশয় থেকে কোন ডিম্বানু ফুটছে না আর ডিম্বানু না ফুটলে বাচ্চা হওয়ার কোন সম্ভাবনা থাকেনা।তাই বাচ্চা নিতে হলে ওষুধ খেয়েই মাসিক নিয়মিত করতে হবে।ওষুধ খাওয়ার পরও যদি বাচ্চা না আসে তাহলে ডিম ফোটানোর জন্য ওষুধ ব্যবহার করতে হবে।

ডাক্তারগন বলে থাকেন অনিয়মিত মাসিক যাদের হয় তাদের বাচ্চা হওয়ার সম্ভাবনা থাকেনা বললেই চলে।তাই স্বামী-স্ত্রীর শারীরিক পরিক্ষা নিরিক্ষা করার পর যদি কোন সমস্যা না থাকে তাহলে ওসুধ সেবনের মাধ্যমেই মাসিক নিয়মিতকরন করতে হবে।

অনিয়মিত মাসিক হলে কখন ডাক্তারের কাছে যাবেন

  • মাসিক হঠাৎ করে অনিয়মিত হয়ে গেল।
  • তিন মাস পর পর মাসিক না হলে।
  • মাসিক যদি ২০ দিনের চক্রে হয়।
  • মাসিক যদি ৩৫ দিনের চক্রে হয়।
  • মাসিকের সময় অতিরিক্ত ব্যাথা ও অতিরিক্ত রক্তক্ষরন হয়।
  • মাসিক ১ সপ্তাহের অধিক থাকলে।
  • ৪৫ বছর বয়সের আগে মাসিক বন্ধ হয়ে যায় আবার ৫৫ বছর বয়সের পরেও মাসিক ক্রিয়া চলতে থাকে।

অনিয়মিত মাসিকের ঔষধ 

মাসিক হলো নারীর একটি স্বাভাবিক চলমান প্রক্রিয়া যা আল্লাহ সুবহানাহুয়া তায়ালা নারীর মধ্যমে ঘটিয়ে থাকেন।প্রাকৃতিক ভিটামিন বি,সি,ডি ও খনিজ মিনারেল যুক্ত খাবারগুলে নিয়মিত খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।তবে একেবারে যদি উপায় না থাকে তাহরে ডাক্তারের পরামর্শে ওষুধ সেবন করতে পারেন।

এক্ষেত্রে Reneta Ltd company এর Normens 5mg নামে একটি ওষুধ আছে যা শরীরর Natural hormon এর উপর কাজ করে অনিয়মিত মাসিক থেকে মুক্তি দেয়। এই ওষুধটি অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শে খাবেন।

লেখকের শেষকথা

উপরের বিস্তারিত আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই আপনারা জেনে গেছেন মাসিকের সমস্যা সমাধানের উপায় গুলো সম্পর্কে।আপনি যদি উপরোক্ত বিষয়গুলো নিয়মিতভাবে পালন করতে পারেন তাহলে অনিয়মিত মাসিকের সমস্যা থেকে মুক্তি পাবেন।

যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩