কোমর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায় - অল্প বয়সে কোমর ব্যাথার কারন

বন্ধুরা আজকের এই আর্টিকেলটিতে আমি আপনাদের কোমর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায় ও অল্প বয়সে কোমর ব্যথার কারন সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করেছি। আপনারা যদি এই আর্টিকেলটি খুব মনোযোগ দিয়ে পড়েন তাহলে বুঝতে পারবেন কি কারনে কোমরের ব্যথা হয়। যেকোনো ব্যথায় মানুষের জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে। 
কোমর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায়-অল্প বয়সে কোমর ব্যাথার কারন
তাই আর্টিকেলে বর্ণিত বিষয়গুলো ভালোভাবে পড়ে যদি প্রয়োগ করেন তাহলে এই অভিশপ্ত রোগ থেকে মুক্তি পাবেন।

ভূমিকা

শরীরের যেকোনো জায়গায় কোন ব্যথা অনুভূত হলে যেকোনো মানুষের জন্য অত্যন্ত কষ্টকর একটি বিষয়।বিশেষ করে কোমরে যদি আপনাদের ব্যথা হয় তাহলে তা জীবনকে অতিষ্ঠ করে তোলে। কারণ এই ব্যথা হলে আপনি কোন কাজ ঠিকমতো করতে পারবেন না। উঠা,বসা,চলাফেরা সর্ব অবস্থায় এই ব্যথা আপনাকে কষ্ট দিয়ে থাকে।

তাই আজকের আর্টিকেলটিতে কোমর ব্যথা কেন হয়,কোমর ব্যথার লক্ষণ গুলো কি কি তা জানতে পারবেন।বর্তমানে আমাদের দেশে মহিলা ও অল্প বয়সী ছেলেমেয়েদের এই রোগটি বেশ মারাত্মক আকারে দেখা যাচ্ছে। এটা কি কারণে হচ্ছে এই ব্যথা সারানোর ঘরোয়া যে উপায় গুলো ও কোমর ব্যথা সারানোর ব্যায়াম এবং বিভিন্ন ওষুধ নিয়ে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।

কোমরের ব্যথা কেন হয়

হাড় ক্ষয়: আমাদের শরীরের যে কোমর অংশটা আছে সেখানে বড় পাঁচটি হাড় রয়েছে এই হাড় গুলো যদি বয়সের কারণে এবং বংশগত কারণে ক্ষয় হয়ে যায় তখন প্রচন্ড ব্যথা অনুভূত হয়।

ডিস্ক বের হয়ে গেলে: এটি সাধারণত ২৫ থেকে ৪০ বছর মানুষের ক্ষেত্রে বেশি হয়ে থাকে। মানুষের হাড়ের মধ্যে ফাঁকা জায়গা রয়েছে আর এই ফাঁকা জায়গাটা পূরণ করা থাকে তালের শাঁসের মতো ডিস্ক অথবা চাকতি দিয়ে। কোন কারনে যদি এই ডিস্ক বের হয়ে যায় ,এবং স্নায়ুর উপর চাপ পড়ে তখন কোমরে প্রচন্ড ব্যথা অনুভুত হয়।

মারাত্মক আঘাত পেলে: কোন কারণে যদি আপনার বড় কোন আঘাত বা অ্যাক্সিডেন্ট হয়ে থাকে তাহলে সে ক্ষেত্রে কোমরের ব্যথা হতে পারে।

রোগ: যক্ষা, ক্যান্সার, অস্টিওপোরোসিস, এইডস যদি হয়ে থাকে বা আপনি যদি দীর্ঘদিন ধরে স্টেরয়েড জাতীয় ওষুধ সেবন করে থাকেন সেক্ষেত্রে কোমরে ব্যথা হতে পারে। এছাড়াও জ্বর ,শরীরের ওজন হ্রাস, অরুচি ও অতিরিক্ত ঘাম হলে ব্যথাটা কোমর থেকে ছড়িয়ে হাঁটুর নীচের দিকে চলে আসে। 

আবার প্রস্রাব ও পায়খানার সমস্যা, মলদ্বারের আশেপাশের যদি কোন অনুভূতি না থাকে,মেরুদন্ড বেঁকে যাই এবং পায়ের মাংশ পেশী শুষ্ক হয়ে যায় তাহলে সে ক্ষেত্রে ব্যথা অনুভূত হতে পারে।

কোমর ব্যথার কিসের লক্ষণ

সাধারণত কিডনি রোগের কারনে কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। তবে কোমর ব্যথা হলেই যে কিডনি রোগ হয়েছে ব্যাপারটা তা নয়। হাঁড় ক্ষয় জনিত কারণেও কোমরে ব্যথা হতে পারে। কোমরে ব্যথা হলে আপনি যদি চিৎ হয়ে শুয়ে থাকেন তাহলে ব্যথা কিছুটা কম লাগে।কিন্তু সামান্য নড়াচড়া করলেই ব্যথা বেড়ে যায়।প্রথমে এই ব্যথা কম থাকলেও পরে তা বেড়ে যায়। 

ব্যথা কোমর থেকে পায়ের দিকে নামতে পারে আবার কোমর থেকে উপরের দিকে উঠতে পারে। যখন হাঁটবেন তখন বেশি টান ধরবে মাংসপেশি কামড়াবে এবং শক্ত হয়ে যাবে। আমরা প্রতিদিন যে কাজগুলো করি যেমন: নামাজ পড়া, গোসল করা, হাঁটাহাঁটি করা ,এগুলো করলে ব্যথা বেড়ে যাবে। এছাড়াও কোমর ব্যথা হলে পা অবশ হয়ে ভারী হয়ে যায়।

মাংস পেশী সংকুচিত হয়ে যায় ফলে সকাল বেলা যখন ঘুম থেকে উঠবেন তখন দেখবেন যে বিছানা থেকে পা ফেলতে পারছেন না।

অল্প বয়সে কোমর ব্যাথার কারন 

  • ২০ থেকে ৩০ বছর বয়সের মধ্যে কেউ যদি কোমর ব্যথায় আক্রান্ত হন তাহলে তাকে এঙ্কাইলজিক স্পন্ডোলাইসিস বলা হয়।
  • অফিসে যদি দীর্ঘ সময় ধরে একই জায়গায় বসে কেউ কাজ করেন তাহলে কোমরের ব্যথা বেড়ে যেতে পারে। একটি পরিসংখ্যানে দেখা গেছে যে পুরুষ ও নারীর মধ্যে কোমর ব্যথায় আক্রান্ত হওয়ার অনুপাত ১:৩ অর্থাৎ এই রোগে পুরুষের চেয়ে মেয়েরা বেশি ভোগে। এই রোগ হলে সবার আগে আক্রান্ত হয় মেরুদন্ড। তারপর আস্তে আস্তে মেরুদন্ডের নীচের দিকে ছড়িয়ে পড়ে।
  • যে চেয়ারে বসে আমরা কাজ করি সেটা যদি ঠিকঠাক মতো না থাকে অর্থাৎ সামনে বা পিছনে ঝুঁকে বসে কাজ করি তাহলে কোমরের ব্যথা হতে পারে।
  • দীর্ঘ সময় যদি সামনের দিকে ঝুঁকে ড্রাইভিং করেন এবং ড্রাইভিং সীটের পেছনে যদি কোন সাপোর্ট দেওয়া না থাকে তাহলে কোমরের ব্যথা হতে পারে।
  • আপনি যদি শুয়ে থেকে বাঁকা হয়ে পেপার পত্রিকা বা গল্পের বই পড়েন, তাহলে সে ক্ষেত্রে অল্প বয়সেই কোমরের ব্যথা হতে পারে।
  • আপনি যদি কোন ভারী জিনিস হাঁটু না ভেঙে সরাসরি তুলেন তাহলে কোমরের ব্যথা হতে পারে।

মহিলাদের কোমর ব্যথার কারণ ও প্রতিকার

বর্তমানে কোমরে ব্যথা সাধারণ একটি রোগে পরিণত হয়েছে। যত বয়স বাড়তে থাকে এই রোগের মাত্রা ততই বৃদ্ধি পায়। চরম প্রতিযোগিতার এই যুগে কাজের ধরনের কারণে এই ব্যথা আরো প্রকট আকার ধারণ করেছে।বয়স হওয়ার আগেই এই ব্যথায় অনেকেই ভুগছেন। তবে মহিলাদের মধ্যে এই ব্যথার হার একটু বেশী। কারণ মেয়েরা সাধারণত শরীরবৃত্তীয় ও মানব সৃষ্ট কারণে বেশি আক্রান্ত হয়।

কারন সমুহ আলোচনা করা হলো
গর্ভকালিন:গর্ভবতী অবস্থায় মহিলাদের শরীরে অনেক হরমোন ক্ষরন হয় এর মধ্যে রিলাক্সেন নামে একটি হরমোন ক্ষরন হয় যা জয়েন্ট গুলোকে ধরে রাখার জন্য লিগামেন্ট গুলো রয়েছে সেগুলোকে Loose করে দেয়।ফলে বিভিন্ন জায়গায় ব্যাথা অনুভূত হয় যেমন:কোমরে ব্যাথা,দুই কুচকির মধ্যে ব্যাথা,মাসিকের রাস্তায় ব্যাথা ইত্যাদি।

ইনফেকশন: মেয়েদের সাদা শ্রাব বের হয়। সাদা শ্র্রাবের সমস্যা অনেকের থাকে। এই সাদা স্রাবের কারণে কোমরে ব্যথা হতে পারে।জরায়ুর মুখে,জরায়ুর ভিতরে বা যোনি পথের ইনফেকশনের কারণে সাদা শ্রাব হয় ।জরায়ুতে ইনফেকশন হলে কোমরে ব্যাথা হতে পারে।

পুষ্টিকর খাবারের অভাব: গ্রামেগঞ্জে এখনো মেয়েদেরকে অবহেলার চোখে দেখা হয়। খাবার গ্রহণের ক্ষেত্রে পুরুষদের অগ্রাধিকার বেশি দেওয়া হয় । ফলে প্রয়োজনীয় পুষ্টিকর খাবার মেয়েরা কম পেয়ে থাকে।ফলে ক্যালসিয়াম,ভিটামিন ডি,প্রোটিনের অভাবে কোমরের ব্যাথা হতে পারে।

কাজের ধরন: আমাদের দেশের মেয়েরা পুরুষদের সাথে তাল মিলিয়ে প্রচুর কাজ করে ফলে তাদের অনেককে ঝুঁকে কাজ করতে হয়। ভারী জিনিস তুলতে হয়। এভাবে প্রতিনিয়ত তাদের কাজ করতে হয়।এভাবে নিয়ম না মেনে কাজ করলে কোমরের ব্যাথা হতে পারে।

প্রতিকার গুলো দেখে নিন
  • গর্ভবতী অবস্থায় মেয়েদেরকে পর্যাপ্ত পরিমাণে পুষ্টিকর খাবার খাওয়াতে হবে ও পানি পান করাতে হবে। খাবারে যেন পর্যাপ্ত পরিমাণে ক্যালসিয়াম ,সকল ধরনের ভিটামিন,মিনারেল,খনিজ এবং প্রোটিন থাকে। 
  • এই অবস্থায় যেন দুশ্চিন্তা বেশি না করে।
  • গর্ভকালীন অবস্থায় যেন বিছানায় একটানা শুয়ে না থাকে। কারণ বেশি সময় শুয়ে থাকলে কোমরে ব্যথা বাড়তে পারে। 
  • এছাড়া কোন ভারি জিনিস না তোলে। পেশিতে টান ধরে এমন কাজ থেকে বিরত থাকে।

কোমর ব্যাথা সারানোর ঘরোয়া উপায় 

দীর্ঘ সময় একটানা বসে থাকলে সাধারণত কোমর ব্যথা হয়ে থাকে। এই সমস্যা বর্তমানে প্রতিটা ঘরে ঘরে ছড়িয়ে পড়েছে।যারা চাকরি করেন তাদের বেশিরভাগ সময় অফিসে বসে থাকতে হয় এই একটানা বসে থাকার কারনে এই রোগে আক্রান্ত হওয়ার প্রবণতা অনেক বেশি থাকে। 

আবার অনেকে অলসতা করে বসে থাকেন,শারীরিক কোন কার্যকলাপ না থাকার কারণে এই ব্যথায় ভুগতে হয়। এই ব্যথার কষ্টটা এত মারাত্মক যে শুধুমাত্র ভুক্তভোগীরাই এটা বোঝেন।

কোমর ব্যথায় বরফের ব্যবহার: ব্যাথার স্থানে বরফ দিলে ব্যথা উপশমে খুব কাজ করে, প্রথমে এক টুকরো বরফকে একটি কাপড়ে পেঁচিয়ে ব্যথার স্থানে দুই ঘন্টা পর পর ২০ মিনিট হালকা চাপ দিয়ে ধরে রাখুন এতে দেখবেন ব্যথা অনেকটাই কমে আসবে। তবে খুব বেশি চাপ দিয়ে ধরে রাখবেন না এতে ঠান্ডা লেগে যেতে পারে।

কোমর ব্যথায় বেল্ট ব্যবহার: কোমর ব্যথার জন্য এক ধরনের বেল্ট পাওয়া যায় ।এটা ব্যবহার করা যেতে পারে। তবে অবশ্যই চিকিৎশকের পরামর্শ অনুযায়ী এই বেল্ট ব্যবহার করবেন।

কোমর ব্যথায় বালিশের ব্যবহার: বিছানের উপর চিৎ হয়ে শুয়ে মাজার নীচে বালিশ দিয়ে কিছুক্ষণ শুয়ে থাকুন। দেখবেন ব্যথা অনেকটা উপশম হয়েছে। ঘুমানোর সময়ও এই পদ্ধতি অবলম্বন করলে ব্যথা থেকে কিছুটা মুক্তি পাবেন।

নারিকেল তেল ও কর্পূর: নারিকেল তেলের মধ্যে কিছু কর্পূর নিয়ে ভালোভাবে মিশিয়ে তারপর এটিকে গরম করে ঠান্ডা করুন। মিশনটি ঠান্ডা হয়ে গেলে ব্যথার স্থানে মালিশ করুন দেখবেন ব্যথা অনেকটাই উপশম হয়েছে।

নীলগিরি তেল: এই তেলটি ব্যথার স্থানে লাগিয়ে মালিশ করলে ব্যথা অনেকটাই উপশম হবে।

গরম সেঁক: দিনে দুইবার থেকে চারবার ব্যাথার স্থানে গরম সেঁক দিলে ব্যথা অনেকটাই উপশম হয়।

সরিষার তেল ও রসুন: সরিষার তেলে রসুন কুচি মিশিয়ে গরম করার পর ওই তেলটি যদি ব্যাথার স্থানে কিছুক্ষণ মালিশ করেন তাহলে দেখবেন ব্যথা অনেকটাই কমে গেছে।

গরম দুধ ও কাঁচা হলুদ: গরম দুধের সাথে কাঁচা হলুদ মিশিয়ে এবং এর মধ্যে খাঁটি মধু দিয়ে পান করলে তা ব্যথা কমাতে সাহায্য করে।

আদা চা: আদা চায়ের অনেক গুনাগুন রয়েছে। কোমরের ব্যথা কমাতে আদা চা বিশেষ ভূমিকা পালন করে।আপনি যদি নিয়মিত আদা চা খান তাহলে কোমর ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন।

পান পাতা ও ঘি: পান পাতায় ঘি লাগিয়ে গরম করার পর সেটা যদি ব্যথার স্থানে দিয়ে সেঁক দেন তাহলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন।

মেথি বীজ: গুঁড়ো দুধের সঙ্গে মেথি বীজের মিশ্রণ কে ভালোভাবে মিশিয়ে সেই মিশ্রণটি যদি ব্যথার জায়গায় মালিশ করা হয় তাহলে ব্যথা থেকে মুক্তি পাওয়া যায়।

হাড় ক্ষয় রোধে ভিটামিন ডি যুক্ত খাবার কেন খাবেন

লাল মাংস: লাল মাংসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে।তাই প্রতিদিন একজন মানুষকে ওজন অনুযায়ী লাল মাংস গ্রহন করতে হবে।যেমন:একজন মানুষের যদি ৫০ কেজি ওজন হয় তাকে ৫০ গ্রাম লাল মাংস খেতে পারে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।তবে কারো যদি কিডনি বা অন্য কোন রোগ থাকে তাহলে পরিমান কম করে খেতে হবে।

সেলমন ফিস: তৈলাক্তএই সামুদ্রিক মাছটিতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন ডি থাকে।এই মাছটি সপ্তাহে অন্তত ৪ আউন্স খাওয়া যেতে পারে।তবে গর্ভবতি মায়েদের ক্ষেত্রে পরিমানের ভিন্নতা দেখা যায়।এই মাছ খেলে হৃদরোগ,স্ট্রোক,ক্যান্সারের ঝুঁকি কমে যায়।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কলিজা: কলিজাতেও ভিটামিন ডি থাকে।৪০ বছর বয়স পর্যন্ত নিয়মিত কলিজা খাওয়া যেতে পারে,তবে ৪০ বছর বয়স পার হয়ে গেলে পরিমিত হারে খাওয়ায় ভালো।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ডিম: ডিম পেশি ও হার গঠনে সহায়তা করে। একজন মানুষ ৩৫ বছর বয়স পর্যন্ত প্রতিদিন একটি করে ডিম খেতে পারে,তবে ডিমের কুসুম দুই তিনটি খেলে কোন সমস্যা হবে না । তবে বয়স যদি ৪০ পার হয়ে যায় তাহলে তিনি সপ্তাহে দুটো ডিম খেতে পারবেন তবে ডিমের কুসুম ছাড়া সাদা অংশ সপ্তাহে চার দিন খেতে পারবেন।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

১ টি ডিমে রয়েছে
  • ক্যালোরি-১৪৩ এনার্জী
  • কার্বোহাইড্রেট-০.৭২গ্রাম
  • প্রোটিন-১২.৫৬গ্রাম
  • চর্বি-৯.৫১গ্রাম
  • ফসফরাস-১৯৮ মি.গ্রা
  • পটাসিয়াম-১৩৮ মি.গ্রা
  • জিংক-১.২৯ মি.গ্রা
মাশরুম: এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকায় একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষ সপ্তাহে প্রতিদিন খেতে পারে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কর্ড লিভার অয়েল:
  • ১থেকে ১২ মাস= প্রতিদিন আধা চা চামচ
  • ১থেকে ৪ বছর= প্রতিদিন ১ চা চামচ
  • ৪ বছরের উর্ধ্বে= ১.৫ চা চামচ
  • প্রাপ্তবয়স্ক= প্রতিদিন ২ চা চামচ সিরাপ পানি,দুধের সাথে খেতে পারেন।
আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

দুধ: দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে। তাই একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

পনির: একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষের প্রতিদিন ১০০ গ্রাম পনির খাওয়া উচিত এতে হজম শক্তির উন্নতি ঘটে ,হার্ট ভালো থাকে ,হাড় শক্ত হয়, মস্তিষ্কে ক্ষমতা বৃদ্ধি পায় ক্যান্সারের ঝুঁকি থেকে রক্ষা পায় এবং ওজন নিয়ন্ত্রনে থাকে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

দই: একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষের ১০০ থেকে ২০০ গ্রাম দই খাওয়া যথেষ্ট। এই পরিমাণ দই খেলে আপনার ভিটামিন ডি এর অভাব দূর হবে ।তবে এর চেয়ে বেশি পরিমাণ খাওয়া যাবে না কারণ বেশি খেলে অতিরিক্ত মাত্রায় ক্যালসিয়াম বেড়ে স্বাস্থ্যের বিভিন্ন জটিল দেখা দিতে পারে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

টুনা মাছ: একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ এক কৌটা টুনা মাছ সপ্তাহে খেতে পারেন। এই থেকেই তার শরীরের প্রয়োজনীয় ভিটামিন ডি মিলবে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

হাড় ক্ষয় রোধে ক্যালসিয়াম,বিভিন্ন ‍ভিটামিন,মিনারেল,খনিজ যুক্ত খাবার কেনো খাবেন

ভিটামিন সি রোগ প্রতিরোধে ও হাড় ক্ষয় রোধে সহায়তা করে। ফলে শরীর থাকে রোগ মুক্ত ও যেকোন ধরনের ব্যাথা মুক্ত থাকে।স্বাভাবিক বৃদ্ধির জন্য রোগমুক্ত শরীর অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও কার্যকর ভূমিকা পালন করে। শরীর যদি সুস্থ থাকে তাহলে আপনার এই প্রয়োজনীয় কাজটি করতে ভালো লাগবে,মন প্রফুল্ল থাকবে । 

ই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

মুলা :মুলা অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি সবজি আমাদের দেশে দুই ধরনের মুলা পাওয়া যায় সাদা মুলা ও লালমুলা। এটা এমন একটি খাবার যা রান্না করে খাওয়া যায় আবার কাঁচাও খাওয়া যায় অথবা সালাতেও এটি ব্যবহৃত হয়।মূলা তে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন C ও ভিটামিন A থাকে। এই সবজির ব্যাপক ঔষধি গুন রয়েছে। ক্যান্সার প্রতিরোধে এই সবজিটি দারুন কাজ করে।
এছাড়াও এতে বিটা ক্যারোটিন থাকায় হৃদরোগের ঝুঁকি কমায়। আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।আলসার ও বদহজম প্রতিরোধে সহায়তা করে ও ওজন কমাতেও এর তুলনা নেই।সাধারণত কিডনি ও পিত্তথলিতে যে পাথর হয় তা প্রতিরোধে সহায়তা করে এই সবজিটি। এতে ক্যারোটিন থাকায় চোখের দৃষ্টি শক্তি বাড়াতে সহায়তা করে। 
জন্ডিস আক্রান্ত রোগীকে মূলা খাওয়ালে রক্তের বিলোরোবিন এর মাত্রা কমে যায়।মুলা কোষ্ঠ্যকাঠিন্য দূর করে। অর্শ রোগ ,শ্বেত রোগে এই সবজির কার্যকারিতা ব্যাপক। বিভিন্ন রকম ক্ষত সারাতেও এটি বেশ কার্যকর।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ফুলকপি:শীতের সবজি গুলোর মধ্যে এটি অন্যতম পুষ্টিকর একটি সবজি। এই সবজিতে ভিটামিন A,B ও C রয়েছে প্রচুর পরিমাণে।এছাড়াও রয়েছে এতে উচ্চমাত্রায় আয়রন ,ফসফরাস ,পটাশিয়াম সালফার ।শরীরের রক্ত তৈরিতে আয়রন অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে যা গর্ভবতী মা বাড়ন্ত শিশুদের জন্য একটি উপকারী সবজি ।

ফুলকপি কোলেস্টোরল মুক্ত সবজি হওয়ায় আমাদের শরীর বৃদ্ধিতে সহায়তা করে ।এই সবজি মূত্রথলি এবং প্রোস্টেট, স্তন, ডিম্বাশয়ের ক্যান্সার প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। এতে প্রচুর পরিমানে ভিটামিন C থাকায় সর্দি,কাশি,জ্বর প্রতিরোধে গুরুত্বপূর্ন ভূমিকা পালন করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

বাঁধাকপি: এটিও একটি সুস্বাদু ও পুষ্টিকর শীতকালীন সবজি। বাঁধাকপিতে প্রচুর পরিমাণে শর্করা, মিনারেল,অ্যামাইনো এসিড রয়েছে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন C ও E। বাঁধাকপিতে যে ভিটামিন C রয়েছে তা হাড় মজবুত করতে সহায়তা করে। বয়স্ক মানুষ যারা বাঁধাকপি খায় তাদের হাড়জনিত সমস্যা তুলনামূলকভাবে কম হয়।

এটি ওজন কমাতেও সহায়তা করে কারণ বাঁধাকপির সালাত খেয়েই সারা বেলা থাকা যায়। এটিতে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়। এই সবজিতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় আলসার প্রতিরোধেও গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

ই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

শিম :আমিষের অন্যতম উৎস হলো এই সবজি।শিমের মধ্যে যে বীজ রয়েছে তার ডাল হিসেবে ব্যবহার করা যায়। এই বীজে প্রচুর পরিমাণে আমিষ,খনিজ পদার্থ ও অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট। শিমে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার থাকায় শরীরকে কোষ্ঠকাঠিন্য মুক্ত রাখতে সহায়তা করে।

শিম রক্তে ভালো কোলেস্টোরলের মাত্রা বাড়িয়ে খারাপ কোলেস্টোরলের মাত্রা কমিয়ে দেয় ফলে হৃদরোগের ঝুঁকি অনেকাংশে কমে যায়। শিশুদের পুষ্টি জড়িত রোগ, মেয়েদের বিভিন্ন শারীরিক সমস্যা সমাধান এই সবজি সহায়তা করে ।শিমের ফুল সাধারণত রক্ত আমাশার ওষুধ হিসেবে ব্যবহার হয়।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

গাজর: এই সবজিও অত্যন্ত পুষ্টিকর সুস্বাদু এবং আঁশযুক্ত খাবার। এতে প্রচুর পরিমাণে বিটাক্যারোটিন আমাদের দৃষ্টিশক্তি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে এবং ক্যান্সারও প্রতিরোধ করতে সহায়তা করে ।এতে প্রচুর পরিমানে ফাইবার থাকায় কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে ।গাজরে থাকার ক্যারোটিনয়েড ত্বকের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। 

ত্বকের খসখসে ভাব ও রোদে পোড়া ভাব দূর করে ত্বককে রাখে মসৃন । গাজরের সাথে মধু মিশিয়ে মুখে মাখলে ত্বক উজ্জল হয়। আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

টমেটো: টমেটোতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন C আছে ।কাঁচা পাকা দুই অবস্থাতেই এই সবজি ফলটি খাওয়া যায় বলে এর জনপ্রিয়তা আকাশচুম্বি। টমেটোতে যে ভিটামিন C আছে তা ত্বক ও চুলের রুক্ষতা দূর করে। বিভিন্ন চর্মরোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে ।টমেটোতে লাইকোপেন নামে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় তা ক্যান্সার প্রতিরোধে সহায়তা করে।

অতি বেগুনি রশ্মির যে খারাপ প্রভাব রয়েছে তা থেকে মানুষের চামড়াকে রক্ষা করে। টমেটোতে থাকা বিভিন্ন ভিটামিন শরীরের মাংসপেশিকে মজবুত রাখে। দেহের ক্ষয় রোধ করে ।দাঁতকে শক্ত মজবুত করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

পালং শাক: এ সবজিটি অত্যন্ত উচ্চমানের অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট বহন করে। পালং শাকে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ,ফলিক এসিড ,আয়রন ,ফসফরাস রয়েছে তাই বিভিন্ন ধরনের ক্যান্সার প্রতিরোধে এটি সহায়তা করে ।এটি প্রোস্টেট ক্যান্সার ওভারিয়ান ক্যান্সার ,আর্থারাইটিস অষ্টিওপরোসিস ইত্যাদি রোগ প্রতিরোধ সহায়তা করে তোলে এবং শরীর স্বাস্থ্য ভালো রাখে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ব্রুকলি: এটি একটি কপি জাতীয় সবজি।এই সবজিতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম, আয়রন, ফলিক এসিড ফাইবার ও এন্টি অক্সিডেন্ট হয়েছে। এটি অত্যন্ত সুস্বাদু একটি সবজি। বিভিন্ন ধরনের রোগ যেমন রাতকানা,চোখের আরও বিভিন্ন রোগ, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

ই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ধনেপাতা: ধনেপাতায় রয়েছে প্রচুর ভিটামিন A ও C, ফলিক এসিড যা চুলের ক্ষয় রোধ করে। ত্বকের প্রয়োজনীয় পুষ্টি প্রদান করে ।এই সবজিতে প্রচুর পরিমানে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকায় ক্যান্সারের বিরুদ্ধে লড়াই করে ।এই সবজিটি শরীরকে চর্বিমুক্ত রাখতে সহায়তা করে ।এই সবজিতে কোন কোলেস্টেরল না থাকাই হার্টের রোগ থেকে মুক্তি।

এই সবজি ঠোট ফাঁটা, জ্বর, সর্দি ,কাশির বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরকে সুস্থ রাখে। এটি একটি ওষুধি গুণসম্পূন্ন সবজি।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

রসুন: শতাব্দী ধরে আমাদের রান্নায় রসুন একটি গুরুত্বপূর্ণ মসলা এবং রোগের চিকিৎসায় গুরুত্বপূর্ণ একটি ভেষজ উদ্ভিদ। রসুনে রয়েছে ভিটামিন বি, সি ,ক্যালসিয়াম ,পটাশিয়াম, কপার, ম্যাঙ্গানিজ এবং সেলেনিয়াম। রসুনের এই উপাদান গুলো আমাদের দাঁত ও মস্তিষ্কের বিকৃতি থেকে রক্ষা করে।রসুনের মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা কোলেস্টরেল কমাতে সাহায্য করে।
রসুন কোলন ক্যান্সার ও পেটের ক্যান্সার রোধে সহায়তা করে। এতে এন্টি ব্যাকটেরিয়াল ও এন্টিফাঙ্গাল উপাদান থাকার কারণে এটি ভেষজ চিকিৎসায় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি মশলা।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

বাদাম:বাদামের মধ্যে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন,ফাইবার,ক্যালসিয়াম, ভিটামিন ই তামা ম্যাগনেসিয়াম ও রিবোফ্লেবিন। এছাড়াও রয়েছে পটাশিয়াম,সেলেনিয়াম,জিংক,ভিটামিন বি,নায়াসিন থায়ামিন এবং ফলিক এসিড।বাদাম যে কোন উপায়ে খাওয়া যায় তবে এটি ভিজিয়ে খেলে বেশি উপকার পাওয়া যায়।

বাদামে বিভিন্ন ধরনের অ্যামাইনো এসিড থাকায় খারাপ কোলেস্টেরলের মাত্রা কমায়। বাদামের মধ্যে যে ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাস রয়েছে তা হাড় গঠনে এবং হাড়কে মজবুত রাখতে সহায়তা করে। 

এর মধ্যে যে সেলেনিয়াম আছে তা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে।ভিটামিন ই কোষের ক্ষতি থেকে রক্ষা করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

চিয়া বীজ: চিয়া বীজে প্রচুর পরিমানে অ্যামিনো এসিড ও প্রোটিন রয়েছে যা মারাত্মক রোগ থেকে রক্ষা করে।এছাড়াও এতে রয়েছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড,শর্করা এবং ফাইবার,ক্যালসিয়াম এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট বৈশিষ্ট্য।কেউ যদি নিয়মিত চিয়া বীজ খায় তাহলে সে হার্টের বোগ থেকে বেঁচে থাকতে পারে।এটি দুগ্ধজাত পণ্যের বিকল্প হিসেবে কাজ করে।

এটিতে এক ধরনের উপাদান রয়েছে যা রক্তে সুগারের মাত্রাকে কমিয়ে ডায়াবেটিসের হাত থেকে রক্ষা করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই সবজিটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

আম: বাংলাদেশের এটি একটি জনপ্রিয় জনপ্রিয় ফল। এই ফল খায় না এরকম মানুষ খুঁজে পাওয়া কঠিন। সাধারণত এপ্রিল মাস থেকেই আম পাওয়া যায় এবং মে মাসের শুরু থেকে আম পাকতে শুরু করে। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন ও সোডিয়াম। এটি শরীরের কোলেস্টেরলের মাত্রা কমিয়ে দেয়।ক্যান্সার কোষ কে মেরে ফেলে। 

আমে উচ্চ পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে যা জীবানুর বিরুদ্ধে লড়াই করে। আমে খেলে দৃষ্টি শক্তি ভালো থাকে।যাদের লিভারের সমস্যা আছে তাদের কাঁচা আম খাওয়া উচিত ।এটি বাইন নামে এক ধরনের এসিড নিঃসরণ করে যা অন্ত্রের মধ্যে খারাপ ব্যাকটেরিয়া গুলোকে হত্যা করে নতুন রক্ত উৎপাদনের সহায়তা করে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

এছাড়াও এতে রয়েছে খনিজ লবণ ভিটামিন বি, ই সেলেনিয়াম ,এনজাইম ,সাইট্রিক এসিড। আম খেলে মুখের ত্বক মসৃণ থাকে, চুল পড়া কমে,হজমের সমস্যা দূর হয় ,চোখের যে নানারকম রোগ রয়েছে তা দূর হয় এছাড়া এই ফলটি দিয়ে জ্যাম জেলি আচার তৈরি হয়।

কাঁঠাল: এটি বাংলাদেশের একটি জাতীয় ফল কাঁঠাল রয়েছে প্রচুর পরিমাণে শর্করা। যা আমাদের শরীরে শক্তি যোগায় ১০০ গ্রাম কাঁঠালের রয়েছে ৯০ গ্রাম ক্যালরি খনিজ লবণের পরিমাণ ০.৯ গ্রাম। এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার ডায়াবেটিকস রোগীদের কাঁচা কাঁঠাল খুব উপকারী ।

এছাড়াও রয়েছে থায়ামিন,রিবোফ্লেবিন,ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,আয়রন,সোডিয়াম জিংক এবং নায়াসিন। এই ফলে ভিটামিন এ থাকায় এটি রাতকানা রোগ প্রতিরোধ করে এছাড়া এই ফলটি উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সহায়তা করে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

লিচু: লিচু সাধারণত গ্রীষ্মকালীন একটি ফল। লিচুর মধ্যে এমন কিছু উপাদান রয়েছে যা টিউমার প্রতিরোধে সহায়তা করে এই ফলটিতে প্রচুর পরিমাণে খাদ্য শক্তি শর্করা আমিষ ক্যালসিয়াম ভিটামিন সি আয়রন রয়েছে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

জাম: বমি বমি ভাব খাবারে অরুচি ইত্যাদি নিরাময়ে জামের ভূমিকা অনস্বীকার্য। জামে প্রচুর পরিমাণে শর্করা ,আমিষ ,ক্যালসিয়াম, আয়রন, ভিটামিন সি ,ক্যারোটিন রয়েছে। এই ফল শরীরের হাড়কে মজবুত করে ডায়রিয়া ও আলসার নিরাময় করতে সহায়তা করে । জাম ত্বককে ভালো রাখে স্মৃতিশক্তি বাড়ায়।

বিভিন্ন গবেষণায় দেখা গেছে যে জামের মধ্যে এমন এক ধরনের নির্যাস আছে যা ক্যান্সার সৃষ্টিকারী ফ্রি র‌্যাডিকেলের বিরুদ্ধে কাজ করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

পেয়ারা: পেয়ারা এমন একটি ফল যা বাংলাদেশে সারা বছরই পাওয়া যায়।একটি ১০০ গ্রাম পেয়ারায় ৫১ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি, শর্করা ১১.২০ গ্রাম ০.৯০ গ্রাম আমিষ, ক্যালসিয়াম ১০ মিলিগ্রাম ২১০ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি আর ১০০ মাইক্রোগ্রাম ক্যারোটিন থাকে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

ই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

সফেদা: সফেদায় প্রচুর পরিমাণে গ্লকোজ থাকে। এ ছাড়া এর মধ্যে যে ক্যালসিয়াম ,আয়রন রয়েছে তা হাড় দাঁতকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে। সফেদা অনিদ্রা,মানসিক টেনশন,উদ্বেগ,বিষন্নতা দূর করতে সহায়তা করে।এতে বিভিন্ন ধরনের অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদান ,ভিটামিন এ ,ভিটামিন সি, ই, ক্যালসিয়াম ,ফসফরাস, কপার ,আয়রন সহ বহু প্রয়োজনীয় পুষ্টি এই ফলে রয়েছে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

তরমুজ: তরমুজে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে যা আমাদের স্ট্রেস কমাতে সহায়তা করে। এছাড়া এই ফলটি মানুষের প্রোস্টেট ক্যান্সার,কলোন ক্যান্সার,ফুসফুসের ক্যান্সার,স্তন ক্যান্সার প্রতিরোধে কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এতে প্রচুর পরিমাণে পানি থাকায় গরমের দিনে মানুষ পানি শূন্যতা থেকে রক্ষা পায় ফলে শরীর সুস্থ সতেজ থাকে।

এছাড়া এর মধ্যে যে ক্যারোটিন রয়েছে তার চোখ ভালো রাখতে সহায়তা করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

আমড়া: একটি ১০০ গ্রাম আমড়াতে রয়েছে ৬৬ কিলো ক্যালরি খাদ্য শক্তি ১৫গ্রাম শর্করা, ১.১০ আমিষ ৫৫ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম,৯২ মিলিগ্রাম ভিটামিন সি, ৩.৯০ মিলিগ্রাম আয়রন ও ৮০০ মাইক্রগ্রাম ক্যারোটিন ,৮৩.২০ শতাংশ পানি। এটি পিত্ত ও কফ নিবারক এবং রুটি বর্ধক হিসাবে কাজ করে। এছাড়া আমড়া কোলেস্টেরল এর মাত্রা কমাতে সহায়তা করে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

আমলকি: আমলকিতে প্রচুর পরিমাণে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন সি আছে যা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে সহায়তা করে। এই ফলটি ঠান্ডা মৌসুমে সর্দি ,কাশি নিবারনে সহায়তা করে ।এছাড়া এই ফলটি রুচি বাড়াতে সহায়তা করে ত্বক ও চুলকে সুন্দর রাখে, রক্তে শর্করা ও কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

বাতাবি লেবু: বাতাবি লেবুতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি, থায়ামিন ,ক্যারোটিন ,আয়রন, ক্যালসিয়াম ম্যাগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, ফসফরাস ,পটাশিয়াম ও সোডিয়াম রয়েছে। পেশি শক্তির দুর্বলতা ও ব্যাথা বেদনা দূর করতে বাতাবিলেবু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে । পেশির দুর্বলতা ও ব্যথা দূর করতে বাতাবি লেবু অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

এছাড়া এই ফলটি ওজন ও এসিডিটি কমাতে সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতিরোধেও এ ফলটির ভূমিকা অনস্বীকার্য।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কামরাঙ্গা: কামরাঙ্গা ক্ষতিকর কোলেস্ট্রল কমাতে ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে। এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন সি থাকায় স্কার্ভি রোগের বিরুদ্ধে কাজ করে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

গাব: গাবে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন ,কার্বোহাইড্রেট ,ফাইবার ও অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে। এই ফলটি ওজন হীনতা ও লো প্রেসারে যারা ভুগছেন তাদের জন্য অত্যন্ত উপকারী ফল ।এই ফলটি খেলে দুর্বলতা ও কোষ্ঠকাঠিন্যতা দূর হয়।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।

ই ফলটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

হাড় ক্ষয় রোধে প্রোটিন সমৃদ্ধ খাবার কেনো খাবেন

মাছ: স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধি তে মাছের ভূমিকা অপরিসীম। তৈলাক্ত মাছে ওমেগা থ্রি ফ্যাটি অ্যাসিড রয়েছে যা শরীর গঠনে সহায়তা করে। এছাড়াও রয়েছে ভিটামিন এ, ভিটামিন ডি, ফসফরাস ম্যাগনেসিয়াম সেলেনিয়াম ও আয়োডিন। দৈনিক একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের ৭০ থেকে ৭৫ গ্রাম মাছ খেতে হবে। কারণ মাছ খাটের অসুখ ও মস্তিষ্কের রক্ত জমাট বাধা প্রতিরোধ করে।
এছাড়া মাছ মস্তিষ্ক সহ শরীরের যে কোষ প্রাচীর রয়েছে তা গঠন করতে সহায়তা করে।গবেষকরা বলছেন কেউ যদি সপ্তাহে তিন দিন বা তার বেশি মাছ খায় তাহলে তাদের মস্তিষ্কের যে নিউরন কোষ রয়েছে তা সুস্থ থাকে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

মাংস: মাংসে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি থাকে।তাই প্রতিদিন একজন মানুষকে ওজন অনুযায়ী মাংস গ্রহন করতে হবে। যেমন:একজন মানুষের যদি ৫০ কেজি ওজন হয় তাকে ৫০ গ্রাম  মাংস খেতে পারে। তবে কারো যদি কিডনি বা অন্য কোন রোগ থাকে তাহলে পরিমান কম করে খেতে হবে।

১০০ গ্রাম মুরগির মাংসে রয়েছে
  • পানি-৭৪%
  • ক্যালোরি-১২১গ্রাম
  • প্রোটিন-২০গ্রাম
  • চর্বি-৪গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম-১৪ মি.গ্রা
  • লৌহ-০.৭ মি.গ্রা
  • ভিটামিন বি১-০.১মি.গ্রা.
  • ভিটামিন বি২-০.১৬মি.গ্রা
  • নায়াসিন-১১.৬মি.গ্রা
১০০ গ্রাম গরুর মাংসে রয়েছে
  • পানি-৬৭%
  • ক্যালোরি-১৮০গ্রাম
  • প্রোটিন-২১গ্রাম
  • চর্বি-১৪গ্রাম
  • ক্যালসিয়াম-৬ মি.গ্রা
  • লৌহ-২.৩ মি.গ্রা
  • ভিটামিন বি১-০.০৮মি.গ্রা.
  • ভিটামিন বি২-০.২৬মি.গ্রা
  • নায়াসিন-৮.২মি.গ্রা
১০০ গ্রাম খাসির মাংসে রয়েছে
  • পানি-৭৫%
  • ক্যালোরি-২৯৪গ্রাম
  • কোলেষ্টরেল-৯৭মি.গ্রা
  • চর্বি-১৪গ্রাম
  • সোডিয়াম-৭২ মি.গ্রা
  • লৌহ-৪.৩ মি.গ্রা
  • ভিটামিন বি১-০.০৭মি.গ্রা.
  • ভিটামিন বি২-০.২৭মি.গ্রা
  • নায়াসিন-৭.২মি.গ্রা
আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

দুধ: দুধ অতি পুষ্টি সমৃদ্ধ একটা সুষম খাদ্য। এই খাবারটিতে মানুষের শরীরের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ কিছু উপাদান রয়েছে।দুধে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ডি রয়েছে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

তাই একজন পূর্ণবয়স্ক সুস্থ মানুষ প্রতিদিন এক গ্লাস করে দুধ খেতে পারেন।

১ গ্লাস দুধ এ রয়েছে
  • পানি- ৮৬.৫ শতাংশ
  • ফ্যাট - ৪.৮ শতাংশ
  • ক্যালসিয়াম-৪.৫ শতাংশ
  • প্রোটিন -৩.৫ শতাংশ
  • ভিটামিন ও খনিজ -০.৭ শতাংশ
প্রাণিজ দুধ ছাড়াও সয়া ও বাদামের দুধ খুব পুষ্টিকর ।বিভিন্ন দুধের পুষ্টিগুণ বিভিন্ন রকম যেমন

গরুর দুধ: গরুর দুধে তিনটি উপাদান বেশি পরিমাণে পাওয়া যায়। যেমন: ক্যালসিয়াম ভিটামিন পটাশিয়াম ননীতলা দুধে রয়েছে ৯০ ভাগ ক্যালরি। ও শূন্যভাগ চর্বি ওজন কমানোর জন্য এটা অত্যন্ত আদর্শ একটি খাবার।এক শতাংশ নানিযুক্ত দুধে রয়েছে ১০২ ক্যালরি, ১.৫ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট। ননিযুক্ত দুধে আসে ৩. ৫ ভাগ চর্বি।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

চকলেট দুধ: শিশুদের অত্যন্ত পছন্দের খাবার এই চকলেট দুধ।এতে প্রোটিনের অনুপাত হচ্ছে চার অনুপাত এক ভাগ।এই দুধটি বড়রাও খেতে পারেন।সাধারণত ব্যায়াম করার পরে খেলে বেশ উপকার পাওয়া যায়।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ছাগলের দুধ:
 এক গ্লাস ছাগলের দুধে সাধারণত প্রোটিনের পরিমাণ ৯ গ্রাম।। এটি অত্যন্ত উচ্চমাত্রার ক্যালসিয়াম ও চর্বি বহন করে। গরুর দুধের চেয়ে ছাগলের দুধে ১৭০ গ্রাম বেশি ক্যালোরি ও ৭ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে। তবে গবেষণা করে দেখা গেছে গরুর দুধের থেকে আলাদা কোন পুষ্টি ছাগলের দুধে পাওয়া যায়না।
ছাগলের দুধ খেলে কোন এলার্জি হয় না যেটা গরুর দুধে হয়ে থাকে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

সয়া দুধ:  এই দুধ সাধারণত সয়াবিন থেকে তৈরি করা হয়। এই দুধে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি রয়েছে। গরুর দুধের মতই পুষ্টিকর একটি দুধ।এক কাপ সয়া দুধে ৬ গ্রাম কার্বোহাইড্রেট ও ৪৫০ মিলিগ্রাম ক্যালসিয়াম রয়েছে। যারা নিরামিষভোজী বা যাদের ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে অথবা এলার্জির সমস্যা আছে তারা এই দুধ খেতে পারেন।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কাঠবাদাম দুধ: এক মুঠ কাঠবাদাম পানিতে ভিজিয়ে ব্লেন্ডারে ব্লেন্ড করে এই দুধ তৈরি হয়ে থাকে। কাঠবাদাম দুধে ক্যালোরির পরিমাণ রয়েছে ৩০ ভাগ,ক্যালসিয়ামের পরিমাণ থাকে ৪৫০ মিলিগ্রাম। তাছাড়া আরও রয়েছে প্রোটিন এবং ভালো চর্বি কারো যদি এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা থাকে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কাজু বাদামের দুধ:  এই দুধ খুব ফ্লেভারফুল ও ক্রিম যুক্ত। এতে রয়েছে ক্যালরি ও সামান্য পরিমাণে চর্বি। ১ কাপ কাজুবাদাম দুধে রয়েছে ২৫ ভাগ ক্যালরি। এতে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম রয়েছে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।


যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।

নারকেল দুধ: বর্তমানে নারকেল দুধ এখন অনেক জায়গাতেই পাওয়া যাচ্ছে। ১ কাপ নারিকেল দুধে ১২ গ্রাম চর্বি ৪৫ গ্রাম ক্যালোরি ও ৪ গ্রাম স্যাচুরেটেড ফ্যাট থাকে ।এ টি বেশ ক্রিম যুক্ত একটি খাবার।যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ফ্ল্যাক্সিড দুধ: যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন। এই দুধে রয়েছে ২৫ ভাগ ক্যালেরি ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যা হার্টের জন্য অত্যন্ত উপকারী একটি উপাদান।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

হেল্প সীড দুধ: এটি প্রায় ছয় দুধের মত ক্রিমযুক্ত হয়ে থাকে।যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন। এক কাপ দুধে রয়েছে ওমেগা থ্রি ওমেগা সিক্স ফ্যাট ক্যালরির পরিমাণ ৮০ গ্রাম।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

ম্যাকাডেমিয়া: এটি কে উদ্ভিজ্জ দূত বলা হয়ে থাকে।যাদের এলার্জির সমস্যা থাকে বা ল্যাকটোজ সমস্যা রয়েছে কিংবা নিরামিষভোজী তারা এই দুধ খেতে পারেন। এক কাপ দুধে প্রায় অর্ধেক পরিমাণ ক্যালসিয়াম রয়েছে।আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কালো রাজমা: খুব মানুষ কালো রাজমা সস্পর্কে জানেন।এতে রয়েছে আয়রন, ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, ফাইবার এবং প্রোটিন।এই উপাদানগুলো হাড় মজবুত করে এবং হাড়ের জয়েন্টগুলিকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে।এর উাপদান রক্তে সুগারের মাত্রা কমিয়ে ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করে।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।


আখরোট: বাদাম গোত্রের একটি খাবার।এতে রয়েছে প্রেটিন,পটাসিয়াম,আয়রন,ম্যাগনেসিয়াম,এবং ওমেগা থ্রি ফ্যাটি এসিড যা হার্টের রোগ থেকে রক্ষা করে। এতে এমন উপাদান রয়েছে যা রক্ত জমাট বাঁধতে সহায়তা করে।অন্ত্রের ভালো ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধি করে।খারাপ কোরলষ্টরেল মাত্রা কমায়।

আবার হাঁড় ক্ষয় রোধ করে বিভিন্ন ব্যাথা বেদনা থেকে মুক্তি দেয়।এই খাবারটি যদি আপনি নির্দিষ্ট পরিমানে খেতে পারেন তাহলে কোমরের ব্যাথা থেকে মুক্তি পাবেন।

কোমরের ব্যথা কমানোর ব্যায়াম

অর্ধপদ্মাসন: এই আসনটিকে সুখাসনও বলা হয়ে থাকে। প্রথমে বাবু হয়ে বসতে হবে। তারপর এক পা তুলে অন্য পায়ের উরুর উপর রাখতে হবে। তারপর অন্য পা মাটির উপর রাখতে হবে। এভাবে ১০ সেকেন্ড থাকার পর পা পরিবর্তন করতে হবে। এভাবে আসনটি দুই মিনিট পর্যন্ত করবেন।
অর্ধপদ্মাসন
উত্থান পদাসন: এই আসন টি করার জন্য প্রথমে চিৎ হয়ে শুয়ে পড়তে হবে। তারপর দুই হাত শরীরের দুই পাশে রেখে শ্বাস নিতে নিতে দুটি পা জোড়া অবস্থাতেই মাটি থেকে যতটা সম্ভব উপরেরর দিকে তুলুন। পা দুটি তুলতে না পারলে একটি পা তুলে আসনটি অভ্যাস করা যায়।
উত্থান পদাসন
এইভাবে ১০ সেকেন্ড থাকার পর শ্বাস ছাড়তে ছাড়তে পা নামান। এবার অন্য পা তুলে আবার আসনটি করুন।
পবন মুক্তাসন: প্রথমে আপনি চিৎ হয়ে শুয়ে পড়বেন তারপর পা দুটো লম্বা করে সামনের দিকে রাখুন। পায়ের আঙ্গুলগুলো বাইরের দিকে থাকবে। দুটো হাত শরীরের সাথে লাগিয়ে রাখুন। তারপর আস্তে আস্তে ডান পাটা উপরের দিকে তুলে হাঁটু ভেঙ্গে বুকের কাছাকাছি নিয়ে আসুন।
পবন মুক্তাসন
তারপর পা দুটো এমন ভাবে দুই হাত দিয়ে ধরতে হবে যেন বাম হাতের উপর ডান হাতটি থাকে। তারপর আস্তে করে বুকের উপর হালকা চাপ দিন। এভাবে অন্তত ৩০ সেকেন্ড আসনটি করুন। এভাবে একটি পা হয়ে গেলে আবার আরেকটি পা করুন।

অ্যারোবিক ব্যায়াম: যে সকল ব্যায়াম করার জন্য বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে সেগুলো ব্যায়ামকে অ্যারোবিক ব্যায়াম বলা হয়। এই ব্যায়াম করার একমাত্র উদ্দেশ্য হলো হৃদপিণ্ড ও ফুসফুসহ সকল অঙ্গ-প্রত্যঙ্গের সহনশীলতা বাড়ানো। 
অ্যারোবিক ব্যায়াম
এই ব্যায়াম করতে শরীরের মাংসপেশীগুলোকে ব্যবহার করা হয়।ফলে শরীরে অক্সিজেন গ্রহণের মাত্রা বেড়ে যায়।যেমন:সাইক্লিং,সাতার,হাইকিং,টেনিস,ফুটবল ইত্যাদি আদর্শ অ্যারোবিক ব্যায়াম।

অ্যানেরোবিক ব্যায়াম: যে সকল ব্যায়াম করার জন্য বাড়তি শ্বাস নেওয়ার প্রয়োজন পড়ে না সেগুলো ব্যায়ামকে অ্যানেরোবিক ব্যায়াম বলা হয়। এই ব্যায়াম করলে শরীরের শক্তি বৃদ্ধি পায় এবং হাড় দৃঢ় ও শক্তিশালী হয়। এছাড়া এই ব্যায়াম করলে শরীরের ভারসাম্য বৃদ্ধি পায়।
অ্যানেরোবিক ব্যায়াম
ফ্লেক্সিবিলিটি বা স্ট্রেচিং ব্যায়াম: এই ব্যায়াম শরীরের মাংসপেশির সংকোচন ও প্রসারণ বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। এই ব্যায়াম করার উদ্দেশ্য হলো শরীরের অঙ্গ প্রত্যঙ্গের রক্ত সঞ্চালনের ব্যাপকতা বৃদ্ধি করা যাতে আঘাতের প্রবণতা হ্রাস পায়।
ফ্লেক্সিবিলিটি বা স্ট্রেচিং ব্যায়াম
ধনুরাসন: ম্যাটের উপর উপুড় হয়ে শুয়ে পড়ুন।পাঁ দুটো হাঁটুর পিছন দিক থেকে ভেঙ্গে দিন।তারপর কোমর বাঁকিয়ে দুইহাত পেছন দিক দিয়ে পায়ের দুই গোড়ালি উপরে শক্ত করে ধরুন।প দুটোকে যতটা পারা যায় মাথার কাছে টেনে আনুন।
ধনুরাসন
উৎকটাসন: সোজা হয়ে দাঁড়াতে হবে। তারপর দুই হাত সোজা করে সামনের দিকে বাড়িয়ে দিতে হবে। এবার মেরুদন্ড সোজা রেখে চেয়ারে বসার মত করে ধীরে ধীরে কোমর সহ নিতম্বকে নামাতে থাকুন। পুরো দেহের ভঙ্গি টা হবে হবে বাংলার দ এর মত।
উৎকটাসন
তবে হাত সামনের দিকে ছড়ানোই থাকবে।খেয়াল রাখতে হবে বুক যেন সোজা থাকে। এবার শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক রেখে ১০ পর্যন্ত গুনতে হবে। এভাবে তিনবার করতে হবে।

কোমর ব্যাথা সারানোর ঔষধ 

চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর ওষুধগুলো খাবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যদি ওষুধ গুলো খান তাহলে আপনার ক্ষতি হতে পারে।

                                                      অ্যালোপ্যাথিক ওষুধ

ওষুধের নাম

কম্পানীর নাম

Naprox 500 mg

SK+F

Napro 500 mg

ARISTOPHARMA

Diproxen 500 mg

DRUG

Sonap 500 mg

INCEPTA

Ecless  500 mg

INCEPTA

Napryn 500 mg

HEALTH CARE

Napro A 500 mg

POPULAR

Xenapro 500 mg

RENETA

Nuprafen 500 mg

BEXIMCO

Naspro 500 mg

POPULAR 

হোমিওপ্যাথিক ওষুধ
চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে তারপর ওষুধ খাবেন। চিকিৎসকের পরামর্শ ছাড়া যদি ওষুধ খান তাহলে আপনার ক্ষতি হতে পারে।
  • Esgipyrin 50mg/500mg Tablet
থেরাপী সমূহ
  • Physio therapy
  • Manual therapy
  • Exercise
  • Manipulation therapy
  • Physicals agent
  • Nidling
  • Meditation

লেখকের শেষ কথা

উপরের বিস্তারিত আলোচনা থেকে নিশ্চয়ই আপনারা জেনে গেছেন কোমরের ব্যথার কি কারনে হয় এবং এই ব্যথা সারানোর ঘরোয়া উপায় গুলো সম্পর্কে। আপনি যদি উপরোক্ত বিষয়গুলো নিয়মিতভাবে মেনে চলতে পারেন তাহলে অবশ্যই কোমরের ব্যথা থেকে মুক্তি পাবেন।উপরের আর্টিকেল থেকে আপনারা নিশ্চয় উপকৃত হয়েছেন।

যদি এই আর্টিকেল থেকে সামান্যতম উপকৃত হয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনার বন্ধু-বান্ধবদের মাঝে শেয়ার করবেন এবং কমেন্ট করতে ভুলবেন না।আবারও এই ধরনের আর্টিকেল পেতে ভিজিট করুন আমাদের এই সাইটটিতে।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩