মোটা হওয়ার ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করে কিভাবে মোটা হবেন

অনেকেই আছেন যারা মোটা হতে চান,এই আর্টিকেলটিতে মোটা হওয়ার ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন করে কিভাবে মোটা হওয়া যায় সে সম্পর্কে আলোচনা করা হয়েছে।মোটা হতে হোলে সকাল থেকে রাতের খাবারে কি খাবেন তা নিয়ে আলোচনা করা হয়েছে।


এই সমাজে রোগাদের নিয়ে অনেকে হাসি তামাশা করে।ফলে তারা অত্যন্ত হীন মন্যতায় ভোগে।তবে চিন্তার কিছু নেই আজকের আর্টিকেলটি তাদের জন্য যারা মোটা হতে চাই। এই আর্টিকেলে বর্ণনা করা হয়েছে কিভাবে আপনারা মোটা হবেন ।মোটা হওয়ার কিছু নিয়মতান্ত্রিক পদ্ধতি বর্ণনা করা হয়েছে ।

আপনারা যদি মনোযোগ সহকারে আর্টিকেলটি পড়েন এবং নিম্নোক্ত উপায়ে আপনাদের জীবন পরিচালনা করতে পারেন তাহলে আর সমাজে আপনারা হাসি ঠাট্টার পাত্র হবেন না আজকে থেকে। আসুন শুরু করা যাক।

ভূমিকা

মোটা হতে চাইলে অবশ্যই খাবারের ক্ষেত্রে কিছূ নিয়ম মেনে চলতে হয়।এই আর্টিকেলটিতে নিয়মতান্ত্রিক ভাবে সকাল থেকে রাত পর্যন্ত কি পরিমান খেতে হবে ও ব্যায়াম এর মাধ্যমে মোটা হওয়ার পদ্ধতি গুলোর বিস্তারিত বর্ননা করা হয়েছে।এছাড়া খাবার খাওয়ার ক্ষেত্রে কিছু সর্তকতা অবলম্বন করতে হয় সে সম্পর্কেও আলোচনা করা হয়েছে।আসুন আর্টিকেলটি আমরা মনোযোগ দিয়ে পড়ি।

সকালের নাস্তায় কি খাবেন

আসুন আলোচনা করি ব্রেক ফাষ্টে অর্থাৎ সকাল বেলায় কি খাবেন ওজন বাড়ানোর জন্য।সকালের নাস্তায় যে খাবারগুলো যোগ করা যেতে পারে সবার প্রথমে তা হল দুধ,কলা ,ডিম ও খেজুর।

দুধ:আমাদের শরীরে যত ধরনের পুষ্টি আছে তার সবই পাওয়া যায় দুধে। এতে আছে প্রচুর পরিমানে ক্যালসিয়াম যা হার গঠনে সহায়তা করে। ভিটামিন বি১২আছে যা আমাদের রক্ত তৈরিতে সহায়তা করে ।আর দুধের একটা সুবিধা হল যে কোন খাবারের সাথে খুব সহজে এক গ্লাস দুধ খেয়ে নেওয়া যায়। যা শরীরের ওজন বাড়াতে সাহায্য করে।

কলা:এতে রয়েছে ভিটামিন বি৬। রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতায় ভিটামিন বি৬ অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর ফাইবার যা হজমে সাহায্য করে। হার্টের রোগের ঝুঁকি কমায়। কলা খুব সহজ লভ্য, বাজারে সব সময় পাওয়া যায়। আর এটা খুব সহজেই খাওয়া যায় তাই সকালের নাস্তায় একটা কিংবা দুইটা কলা খেয়ে নেওয়া যেতে পারে।

ডিম:ডিমকে বলা হয় প্রকৃতির মাল্টি-ভিটামিন। ডিমে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন এ আছে যা চোখের স্বাস্থ্যকে ভালো রাখে। এতে রয়েছে ভিটামিন বি২ যা আমাদের ত্বককে ভালো রাখে। ডিম আমাদের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। এতে অনেক ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল আছে। ডিম খুব অল্প দামে পাওয়া যায় এবং এটা খুব সহজলভ্য। তাই সব খাবারের সাথে ডিম খাওয়া যায়। তাই সকালের নাস্তায় একটা ডিম খাওয়া যেতে পারে যা আপনার ওজন বাড়াতে সহায়তা করবে।

খেজুর:খেজুরে প্রচুর পরিমাণে ক্যালসিয়াম ও ম্যাগনেসিয়াম থাকায় এই ফলটি স্বাস্থ্য কে ভালো রাখে। খেজুর রক্ত তৈরিতে সাহায্য করে কারণ এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে আয়রন আর ফলিক এসিড। এছাড়াও এতে রয়েছে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার। প্রতিদিন খাবারের সাথে দুই একটা খেজুর খাওয়া যেতে পারে।

উপরোক্ত বিষয়ের মাধ্যমে জানতে পারলেন সকালের নাস্তায় কি খাবেন।

দুপুরের খাবারে কি খাবেন

ডাল:ডাল খুব সহজলভ্য তাই তাই এটাকে আমরা খুব হেলাফেলার চোখে দেখি অথচ এটি অত্যন্ত পুষ্টিকর একটি খাবার। ডালে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন আছে। গরুর ও খাসির মাংস থেকে আমরা যেমন প্রোটিন পাই ডাল থেকেও আমরা প্রোটিন পেয়ে থাকি। লাল মাংসে যেমন ক্ষতিকর চর্বি থাকে ডালে সেই ধরনের কোন ক্ষতিকর চর্বি থাকে না।

এছাড়াও এতে আয়রন পটাশিয়াম ম্যাঙ্গানিজ বিভিন্ন ধরনের ভিটামিন ও মিনারেল রয়েছে। যা শরীরের সুস্থতার জন্য এই উপাদানগুলো অত্যন্ত প্রয়োজনীয়। ডাল আরেকটি উপকার করে তা হচ্ছে আমাদের নাড়ী ভুড়ীতে যে ভালো জীবাণু রয়েছে তাদেরকে সুস্থ রাখে। কারণ ডালের মধ্যে অনেক উপাদান রয়েছে যা ওই সকল জীবানুর খাদ্য হিসেবে কাজ করে ।

এছাড়াও ডাল রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। ভিটামিন তৈরি থেকে শুরু করে শরীরের নানা গুরুত্বপূর্ণ কাজে অংশ নেয়। ডাল একপ্রকার প্রি-বায়োটিক খাবার যা আমাদের শরীরে যে ভালো জীবাণুগুলো রয়েছে তাদেরকে বাঁচিয়ে রাখে। তাই প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় ডাল রাখা অত্যন্ত প্রয়োজন।

টক দই:টক দই সাধারণত দুধ দিয়ে বানানো হয় বলে এতে দুধের পুষ্টি তো পাওয়া যায়ই সাথে সাথে আরো বোনাস কিছু উপকার পাওয়া যায়।এতে অনেক উপকারী জীবাণু আছে। আমাদের নাড়ী-ভুড়িতে যে ভালো জীবাণু রয়েছে টক দই খাওয়ার ফলে বাইরে থেকে আরো ভালো জীবাণুগুলো ওইসব ভালো জীবাণুর সাথে যোগ দেয়।

অর্থাৎ বাইরে থেকে ভালো জীবাণু পেটের মধ্যে যোগ হচ্ছে। এগুলো ক্ষতিকর জীবাণুকে হত্যা করে এবং শরীরকে সুস্থ রাখে। মিষ্টি দইতেও উপকারী জীবাণু রয়েছে। তবে সাধারণত মিষ্টি দই এ প্রচুর পরিমাণে চিনি থাকে যা শরীরের চর্বি বেড়ে ওজন বেড়ে যায়। তাই দই এর উপকারিতা পেতে অবশ্যই টক দই খাওয়াই ভালো।

মুরগির মাংশ:দুপুরের খাবারে মুরগির মাংশ ও রাখতে পারেন। সাধারণত আপনি এক টুকরা খান এক্ষেত্রে আপনি দুই টুকরা অথবা তিন টুকরা খাওয়ার চেষ্টা করবেন। গরু ও খাসির মাংশ খাওয়ার থেকে মুরগির মাংশ খাওয়া বেশি উপকারী কারণ গরু কিংবা খাসির মাংশে হয়তো ওজন বাড়ে কিন্তু এই ওজনটা বেড়ে স্বাস্থ্য ঝুঁকি বাড়ায় ।

তাই ওজন বাড়ানোর সময় এগুলো অল্প পরিমাণে খাওয়াই ভালো। লাল মাংশ থেকে যে প্রোটিন পাওয়া যেতো মুরগির মাংশ, ডিম, ডাল থেকে আপনি তা অনায়াসেই পেয়ে যাবেন।

উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন দুপুরের খাবারে কি খাবেন।

বিকালের নাস্তায় কি খাবেন

ওজন বাড়ানোর জন্য বাদাম একটা আদর্শ নাস্তা। যেমন: চীনা বাদাম, কাঠবাদাম ,কাজুবাদাম ,পেস্তা বাদাম যা আপনি সহজেই পান ,সেগুলোই খাবেন। বাদামে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন,মিনারেল ও ফাইবার আছে এটাও একটি প্রি-বায়োটিক খাবার হিসেবে শরীরে কাজ করে অর্থাৎ পেটের মধ্যে ভালো জীবাণুকে সুস্থ রাখতে সহায়তা করে ।

তাই ওজন বাড়ানোর জন্য বিকালের নাস্তার সাথে যে বাদাম খান তার সাথে কিছু কিসমিস খেতে পারেন কিসমিস যেহেতু আঙ্গুর ফল শুকিয়ে বানানো হয় সেহেতু এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন থাকে।কিসমিস যদি বাদামের সাথে যোগ করেন তাহলে আপনার ওজন বেড়ে যেতে পারে।

রাতের খাবারে কি খাবেন

দুপুরে যে সকল খাবারগুলো খান তা রাতেও খেতে পারেন । অনেক সময় দেখা যায় দুপুরে অনেক ব্যস্ততা থাকে ফলে অনেক কিছু খাবার মিস হয়ে যেতে পারে, যে সকল খাবারগুলো মিস হয়ে যায় ,সেই খাবারগুলো রাতের খাবারে যোগ করে খেতে পারেন।

এছাড়াও ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে বিভিন্ন ধরনের বীজ যেমন: মিষ্টি কুমড়ার বীজ ভাত বা তরকারির উপর হালকা ছিটিয়ে খেলে তা ওজন বাড়াতে বেশ সহায়তা করে। বিভিন্ন বীজ বিভিন্ন ধরনের পুষ্টিবহন করে। এছাড়াও সাগু ও কাস্টার্ড পুডিং ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে ভালো ভূমিকা রাখে।

কি পরিমান খাবার খেতে হবে

সকালের নাস্তায় যা যোগ করা যেতে পারে
  • এক কাপ দুধ ২৫০গ্রাম ১৫০ ক্যালোরি
  • একটি কলা ১২০ গ্রাম ১০০ ক্যালোরি
  • একটা ডিম ৫০ গ্রাম ১০০ ক্যালোরি
  • খেজুর ১০০ গ্রাম ৩০০ ক্যালোরি
দুপুরের খাবারে যা যোগ করতে পারেন
  • এক কাপ ডাল ২০০গ্রাম ২৫০ ক্যালোরি
  • এক কাপ টক দই ২৫০ গ্রাম ১৫০ ক্যালোরি
  • মুরগির মাংশ ১০০ গ্রাম ১৮০ ক্যালোরি
বাদাম ও কিসমিস
  • এক আউন্স কাজুবাদাম ২৮.৩৫ গ্রাম ১৫৭ ক্যালরি।
  • এক আউন্স কাঠবাদাম ২৮.৩৫ গ্রাম ১৬৪ ক্যালোরি
  • এক আউন্স পেস্তা বাদাম ২৮.৩৫ গ্রাম ১৬০ ক্যালরি।
  • এক আউন্স চিনা বাদাম ২৮.৩৫ গ্রাম ১৬১ ক্যালরি
  • এক আউন্স কিসমিস ২৮.৩৫ গ্রাম ৮৫ ক্যালোরি
বীজ
  • এক আউন্স মিষ্টি কুমড়ার বিচি ২৮.৩৫ গ্রাম ১৬০ ক্যালরি
  • এক আউন্স সূর্য মুখীর বিচী ২৮.৩৫ গ্রাম ১৫৭ ক্যালরি
  • এক আউন্স তিলের বীজ ২৮.৩৫ গ্রাম ১৬১ ক্যালরি
আপনি নিয়মিত যে সাধারণ খাবারগুলো খেয়ে থাকেন তার সাথে এই খাবারগুলো যোগ দেবেন। শুধু এই খাবারই খেতে হবে ব্যাপারটা তা নয় আপনি যে খাবার খান তার থেকে অতিরিক্ত অন্ততপক্ষে ৩০০ থেকে ৪০০ ক্যালোরি আপনাকে বেশি খেতে হবে।

এর চেয়ে বেশি খেলে আরো দ্রুত ওজন বাড়বে তবে ধীরগতিতে ওজন বাড়ানোটাই স্বাস্থ্যকর উপায় ।দ্রুত ওজন বাড়ানো হলে শরীরে চর্বি জমার সম্ভাবনা বেশী থাকে।

উপরোক্ত আলোচনার মাধ্যমে জানতে পারলেন কি পরিমান খাবার খেতে হবে।

ব্যায়াম এর মাধ্যমে মোটা হওয়ার পদ্ধতি

ওজন বাড়াতে ব্যায়াম এর গুরুত্ব অপরিসীম। তবে এজন্য আপনাকে জিমে যেতে হবে ব্যাপারটা তা নয় ।বাসা থেকেও আপনি আপনার প্রয়োজনীয় ব্যায়ামগুলো করতে পারেন। নিম্নে কিছু ব্যায়ামের উদাহরণ দেওয়া হল:
  • Lunge
  • Squat
  • Plank
  • Push-up
আপনাদের মধ্যে অনেকের মনে ,হয়তো প্রশ্ন জাগতে পারে ব্যায়াম করলে তো শরীর থেকে ক্যালরি বের হয়ে যায় তাহলে শরীর মোটা হয় কি করে এই ধরনের চিন্তা কখনো পোষণ করবেন না ।ওজন বাড়ানোর সময় আপনি নিয়মিত ব্যায়াম করবেন।কারণ অতিরিক্ত খাওয়ার ফলে শরীরে যে চর্বি জমে সেই চর্বি গুলো বার্ন করতে ব্যায়াম অত্যন্ত কার্যকর ভূমিকা পালন করে। 

এখন আপনার মনে আবারও প্রশ্ন জাগতে পারে কতক্ষণ ব্যায়াম করবেন। একজন পূর্ণ বয়স্ক সুস্থ মানুষ সপ্তাহে অন্তত আড়াই ঘন্টা ব্যায়াম করতে পারে । অভ্যাস যদি না থাকে তাহলে অল্প অল্প করে শুরু করতে পারেন। তবে এটা মনে রাখবেন ওজন বাড়ানোর ক্ষেত্রে ব্যায়াম খুব গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

মোটা হওয়ার ক্ষেত্রে সর্তকতা অবলম্বন

আপনাকে সতর্ক থাকতে হবে এবং জানতে হবে যে আপনার ওজন বাড়ানো দরকার কিনা। যাদের ওজন স্বাভাবিকের চেয়ে কম থাকে তাদের ওজন বাড়িয়ে স্বাভাবিকে আনা প্রয়োজন। কারণ অল্প ওজন হলে নানাবিধ সমস্যা হতে পারে যেমন:রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা কমে কমে যায় ,দুর্বল অনুভব হওয়া ,অপুষ্টিতে ভোগা ,সারাক্ষণ ক্লান্ত লাগা ,মেয়েদের মাসিক বন্ধ হয়ে যাওয়া ইত্যাদি।

কিছু রোগ আছে যে সকল রোগের কারণে ওজন কমে যেতে পারে সে ক্ষেত্রে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে চিকিৎসা করা প্রয়োজন।যেমন:থাইরয়েড ,ডায়াবেটিস ইত্যাদি। কিছু মানসিক রোগের কারণেও ওজন কমতে পারে যেমন: ডিপ্রেশন ,এ্যানারিকশিয়া ,বুলি মিয়া ইত্যাদি ।তাই ওজন বাড়ানোর আগে একজন চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে কাজ করতে হয় ।

এছাড়াও খেয়াল রাখতে হবে শারীরিক বা মানসিক কোন অসুস্থতার কারণে আপনার ওজন কমে যাচ্ছে কিনা। আবার যদি মনে হয় কোন সমস্যার কারণে খাওয়া-দাওয়া করতে পারছেন না ঠিকমতো যেমন :মুখে অরুচি, খাওয়ার পরে পেটে ব্যথা, পেট ফাপা, খাবার খেতে কষ্ট হওয়া মনে হয়, যেন গলায় কিছু আটকে আছে ,খাবার গিলতে ব্যথা অনুভব করা।

এছাড়াও অল্প খাবারেই পেট ভরে যাওয়া ,খুব ক্লান্ত লাগা কিছুদিন পরপর অসুস্থ হয়ে পড়া পায়খানার অভ্যাসটা পরিবর্তন আসা ইত্যাদি দেখা দিলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে।অনেক সময় খাবারের পরিমাণ এবং ধরনের পরিবর্তন আনলে গ্যাসের সমস্যা দেখা দিতে পারে। 

ফাইবার যুক্ত খাবার যেমন:ফলমূল, ডাল, বাদাম, শাকসবজি এগুলো বেশি করে খেলে পানির পরিমাণও বেশি করে খেতে হয় । যাতে গ্যাস ফর্ম না করে ।এরপরও যদি গ্যাসের সমস্যা দেখা দেয় তাহলে যে খাবারগুলো খেলে গ্যাস হয় সেগুলো খাবার তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে।ওজন বাড়ানোর জন্য বাজারে কিছু ওষুধ পাওয়া যায় যেগুলো ডায়েটিশিয়ানের পরামর্শ ছাড়া কখনোই খাবেন না।

লেখকের মতামত

বন্ধুরা পরিশেষে আপনাদের কাছে একটায় অনুরোধ, শরীর যেন চর্বিযুক্ত মোটা না হয় এতে হিতে বিপরীত হতে পারে।কারণ শরীরে মেদ জমলে নানা ধরনের রোগ ব্যাধি বাসা বাঁধতে পারে।তাই এই আর্টিকেলটিতে মোটা হওয়ার জন্য যেভাবে বর্ননা করা হয়েছে ,ঠিক সেই বর্ননা মোতাবেক যদি জীবন পরিচালনা করতে পারেন ,তাহলে আপনারা অবশ্যই মোটা হবেন। 

আশা করছি আপনি যা খুঁজছিলেন তা এই এই আর্টিকেলটিতে খুঁজে পেয়েছেন।আপনার যদি এই আর্টিকেলটি ভালো লেগে থাকে আর এই আর্টিকেল থেকে যদি সামান্যতম উপকার পেয়ে থাকেন তাহলে অবশ্যই আপনারা আপনাদের বন্ধু-বান্ধবদের কাছে শেয়ার করবেন। আরো এই ধরনের আর্টিকেল পেতে আমাদের সাইটটি ভিজিট করুন।ধন্যবাদ।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

সব মিলবে ডট কমের নিতীমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা যায়

comment url

এইটা একটি বিজ্ঞাপন এরিয়া। সিরিয়ালঃ ৩